পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খুলনা ব্যুরো : খুলনা জেলা পরিষদ নির্বাচনের পাঁচদিন পূর্বে প্রতি কেন্দ্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক র্যাব ও বিজিবি মোতায়েনের দাবি জানিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অজয় সরকার। তার এজেন্ট হলে তাদের মেরে লাশ বানিয়ে দেয়া হবে বলে হুমকি দেয়া হচ্ছে। জনমনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ও অবিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ তার। গত ২০ ডিসেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর খুলনা জেলার ভোট কেন্দ্রগুলো সুরক্ষিত করার দাবিতে লিখিত পত্রে উপরোক্ত অভিযোগ করেছেন তিনি।
স্বতন্ত্র প্রার্থী অজয় সরকার ওই পত্রে লিখেছেন, আগামী ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে ভোটারদের মধ্যে সুষ্ঠু ভোট দান নিয়ে অনেক শঙ্কা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভোটারদের প্রকাশ্যে ভয় দেখিয়ে ভোট দিতে হবে বলে হুমকি দেয়া হচ্ছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শেখ হারুনুর রশীদ প্রতিটি কেন্দ্রে একাধিক ব্যক্তির উপর দায়িত্ব দিয়েছেন; তাদের দেখিয়ে ব্যালেটে আনারস প্রতীকে সিল মারতে হবে। এ ধরনের হুঙ্কারে কর্মী ও ভোটাররা শঙ্কিত।
রিটার্নিং অফিসার খুলনা জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান বলেন, “আচরণবিধি লঙ্ঘনের কোন অভিযোগ এখনো আমার দপ্তরের পড়েনি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর অভিযোগ কেউ করলে; তার অনুলিপি পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে মৌখিকভাবে শুনেছি প্রার্থীরা নাকি পোস্টার দেয়ালে লাগিয়েছেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ সরেজমিন দেখলে; ব্যবস্থা নেয়া হবে।”
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।