নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ বিপিএল এলেই ‘ম্যাচ ফিক্সিংয়ের’ কথাগুলো হাওয়ায় ভাসতে থাকে। মাঠে ও মাঠের বাইরে থেকে জুয়ারীকে ইতিপূর্বে আটক করা হয়েছে। আর ফিক্সিংয়ের কারণে অনেক ক্রিকেটার তো নিষেধাজ্ঞাও পেয়েছেন।
এবারও বিপিএলের নবম আসর শুরু হতে না হতেই সে চক্রকে সক্রিয় মনে হচ্ছে। জানা গেছে, মাশরাফি বিন মুর্তজার সিলেট স্ট্রাইকার্সের এক পরিচালকের কাছে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি সিলেটের পক্ষ থেকে বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের (আকসু) প্রতিনিধিকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক বলেন, ‘আমরা শুনেছি, একটা দলকে এমন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আকসু বিষয়টি দেখছে।’
অন্যদিকে বিপিএলের আরেক ফ্র্যাঞ্চাইজির পক্ষ থেকেই নাকি জাতীয় দলের এক ক্রিকেটারকে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সেটা অবশ্য টুর্নামেন্ট শুরুর আগের ঘটনা। ক্রিকেটার ও ফ্র্যাঞ্চাইজির মধ্যে ওই সময় দেনদরবার হয় মূলত পারিশ্রমিক নিয়ে।
যেহেতু সরাসরি চুক্তি, ক্রিকেটাররা ইচ্ছেমতো পারিশ্রমিক চাইতে পারেন। ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে পারিশ্রমিকের বনিবনা হলেই সেই ক্রিকেটার এক বিপিএল মৌসুমের জন্য সেই নির্দিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে যান।
এবারের বিপিএল ড্রাফটের আগে সেই ক্রিকেটারের সঙ্গে সরাসরি চুক্তি নিয়ে কথা–চালাচালি হচ্ছিল এক ফ্র্যাঞ্চাইজির। কিন্তু সেই ফ্র্যাঞ্চাইজি থেকে চুক্তির সঙ্গে কিছু ‘শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়।
ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রতিনিধি হয়ে দুজন সেই ক্রিকেটারের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন। তাঁদের একজন সেই ক্রিকেটারকে এবারের বিপিএলে ‘তিন-চার ম্যাচে ফেভার’করার প্রস্তাব দেন। আরেকজন বলেছিলেন, ‘দু-তিন ম্যাচে কাজ করতে হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।