পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, এটা আমরা বিশ্বাস করি না। তবে আমাদের বিরুদ্ধে ল ফার্ম নিযুক্ত করা হয়েছে। গতকাল সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকায় সফররত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিশেষ উপদেষ্টা রিয়ার অ্যাডমিরাল এইলিন লউবেখার ড. মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
মন্ত্রী বলেন, তারা আমাদের বিরুদ্ধে বানোয়াট তথ্য দেন। তার ফলে কোনো ব্যক্তি বিশেষকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে কোনো সরকার প্রভাবিত হবে বলে মনে হয় না। আমরা মোটামুটি ভালো অবস্থানে আছি। তবে আমাদের দুর্বলতা জানালে আমরা অবশ্যই পদক্ষেপ নেব। এ ক্ষেত্রে আমরা খুবই পজিটিভ। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ড. মোমেন বলেন, আমেরিকা যে ধরনের মূল্যবোধ ও নীতি বিশ্বাস করে, আমরাও একই ধরণের মূল্যবোধ ও নীতিতে বিশ্বাস করি। তারা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারে বিশ্বাস করে, আমরাও সেটা বিশ্বাস করি। তবে আমাদের কোথাও গ্যাপ থাকতে পারে, দুর্বলতা থাকতে পারে। তারা যদি বন্ধু হিসেবে আমাদের সেটা বলে, তাহলে আমাদেরই লাভ, আমরা যথাযথ অ্যাকশনও নিয়েছি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ দেশে বোমাবাজি, সন্ত্রাসের বিভীষিকা ছিল, তখন র্যাব হয়তো কিছু অ্যাক্সেস করেছে। তবে গত কয়েক বছরে র্যাব কোনো অ্যাক্সেস করেনি। তাদের ম্যাচুরিটি হয়েছে। তাদেরে বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। কয়েকশ জনের প্রমোশন হয়নি। শাস্তিও হয়েছে। এখন তাদের জবাবদিহিতায় আনা হয়েছে। এটা আমরাও চাই।
সরকারি সংস্থা ও ব্যক্তির ওপর কোনো কারণে নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে সেই নিষেধাজ্ঞা ঠেকাতে প্রস্তুত থাকার লক্ষ্যে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রদূতদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। সম্প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে রাষ্ট্রদূতদের প্রতি পাঠানো এক চিঠিতে এ আহ্বান জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।