গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
চট্টগ্রাম ব্যুরো : চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে পাঁচ মাসের বেশি সময় ধরে বিচারক শূন্য। এর ফলে বিচারের অপেক্ষায় ঝুলে আছে সাড়ে তিন হাজার মামলা। এতে করে ভোগান্তিতে পড়েছে মামলার বাদি ও আসামীরা।
আইনজীবীরা বলছেন, নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলাগুলো ১৮০ দিনের মধ্যে বিচারকাজ শেষ করার কথা থাকলেও বিচারক না থাকায় তা সম্ভব হচ্ছে না। প্রতিদিন মামলার নতুন নতুন তারিখ পড়ছে।
একই সাথে প্রতিদিন নতুন নতুন মামলা নথিভুক্ত হওয়ায় মামলার জট আরও বাড়ছে বলেও মনে করছেন তারা। আদালতের পিপি জানান, বিচারক না থাকায় মামলার বিচার হচ্ছে না। নতুন তারিখ নির্ধারণ করেই মামলা রেখে দেয়া হচ্ছে। চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩। যার অধীনে বিচার কাজ চলে নগর এবং জেলার ১২টি থানায় দায়ের হওয়া নারী ও শিশু নির্যাতন সংক্রান্ত মামলার। গুরুত্বপূর্ণ এই আদালত ৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে বিচারক শূণ্য। গত ১২ জুলাই বিচারক বদলি হওয়ার পর থেকে নতুন কাউকে পদায়ন করা হয়নি। ফলে এ আদালতে বিচারাধীন প্রায় সাড়ে তিন হাজার মামলার কার্যক্রম স্থবির।
আইনজীবীরা বলছেন, ১৮০ দিনের মধ্যে এ সংক্রান্ত মামলার বিচার শেষ করার আইনী বিধান থাকলেও তা উপেক্ষিত হচ্ছে এ আদালতে। এই আদালতের পিপিও বললেন, পুরনো মামলা যেমন নিষ্পত্তি হচ্ছেনা তেমনি প্রতিদিন নতুন মামলা যোগ হওয়ায় বাড়ছে জট।
এদিকে, এটিসহ চট্টগ্রামের শূণ্য ১০টি আদালতে দ্রুত বিচারক পদায়নের জন্য আইন মন্ত্রণালয় ও প্রধান বিচারপতিকে জানিয়েছে আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন চৌধুরী। পাশাপাশি মামলার চাপ বাড়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সংখ্যা বাড়ানোর দাবিও জানিয়েছেন, আইনজীবীরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।