নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বেশ কয়েক মাসের জন্য ক্রিকেট থেকে ছিটকে গিয়েছেন ঋষভ পন্থ। তার চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিয়েছে বিসিসিআই। ইতিমধ্যেই তার হাঁটুর অস্ত্রোপচার হয়েছে মুম্বাইয়ের হাসপাতালে। এমন পরিস্থিতিতে জানা গেল, খেলতে না পারলেও আইপিএল চুক্তির পুরো অর্থই পাবেন পন্থ। সেই সঙ্গে বিসিসিআইয়ের বার্ষিক চুক্তির পুরো অর্থই তাকে দেয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। কঠিন সময়ে যেভাবে ভারতীয় ক্রিকেটারের পাশে দাঁড়িয়েছে বোর্ড, তা দেখে বেশ খুশি ঋষভের ভক্তকুল।
শুক্রবারেই পন্থের হাঁটুতে অস্ত্রোপচার করা হয়। ভারতীয় ক্রিকেটারদের অধিকাংশের অস্ত্রোপচার করা চিকিৎসক ড: দিনশ পারদিওয়ালাই পন্থের চিকিৎসা করছেন। বিসিসিআইয়ের তরফে জানানো হয়, সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে পন্থের। আশা করা যায় তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন। তবে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, অন্তত ছয় মাস তাকে মাঠের বাইরেই থাকতে হবে। হয়তো চলতি বছরে ভারতের হয়ে ম্যাচ খেলতে দেখা যাবে না পন্থকে।
ইতিমধ্যেই জানা গিয়েছে, পন্থের পরিবর্তে আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়কত্ব করবেন অস্ট্রেলীয় ব্যাটার ডেভিড ওয়ার্নার। সেই সঙ্গেই প্রকাশ্যে এল আইপিএল সংক্রান্ত বিসিসিআইয়ের নিয়মাবলি। ভারতীয় বোর্ডের নিয়মে বলা রয়েছে, যদি চোটের কবলে পড়া কোনও ক্রিকেটার আইপিএল খেলতে না পারেন, তাহলেও চুক্তির পুরো অর্থ তাকে দেবে বিসিসিআই। দিল্লি ক্যাপিটালসের সঙ্গে ১৬ কোটি রুপির চুক্তি রয়েছে পন্থের। ২০২৩ সালের টুর্নামেন্টে খেলতে না পারলেও এই অঙ্কের টাকা পাবেন তিনি।
আইপিএল ছাড়াও বিসিসিআইয়ের কেন্দ্রীয় চুক্তি বাবদ বার্ষিক ৫ কোটি রুপি পান ঋষভ। সেই চুক্তিও বজায় রাখবে ভারতীয় বোর্ড। শুক্রবার হাঁটুতে অস্ত্রোপচার হওয়ার পরে এখনও মুম্বাইয়ের কোকিলাবেন হাসপাতালেই ভরতি রয়েছেন পন্থ। তার স্বাস্থ্য নিয়ে নতুন করে কিছু জানানো হয়নি বিসিসিআইয়ের তরফে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চলতি বছরের শেষে বিশ্বকাপেও সম্ভবত খেলতে পারবেন না পন্থ। দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন ঋষভ, এই প্রার্থনায় মগ্ন ক্রিকেটপ্রেমীরা। সূত্র: টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।