নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
অনেক ‘চেষ্টা-তদবির’ করেও এবারের বিপিএলেও ডিআরএস (ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম) যুক্ত করতে পারেনি বিসিবি। তবে বিকল্প হিসেবে আছে এডিআরএস (এডিশনাল ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম)। মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে একমত না হলে খেলোয়াড়েরা এডিআরএসের সাহায্য নিতে পারেন। ঢাকা ডমিনেটর্সের ওপেনার সৌম্য সরকার গতকাল সে কাজটিই করেছেন। কিন্তু সৌম্য সেটা করার পর যা হলো, তাকে মহানাটকই বলতে হবে।
বিপিএলের এদিনের প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১১৩ রান তোলে খুলনা টাইগার্স। এই রান তাড়া করতে নেমে ঢাকার ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে নাসুমের বলে সৌম্যর বিরুদ্ধে এলবিডব্লুর আবেদন করে খুলনার খেলোয়াড়েরা। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে আঙুল তুলে দেন আম্পায়ার গাজী সোহেল। সৌম্য সঙ্গে সঙ্গেই এডিআরএসের সাহায্য নেন। বল তার গ্লাভসে লেগেছে বলেই মনে হয়েছে। টিভি আম্পায়ার সব দেখেশুনে অবশ্য মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন। কিন্তু সৌম্য এতটাই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন যে তিনি ক্রিজ ছাড়ছিলেন না। উপায় না দেখে আম্পায়ার আবারও তৃতীয় আম্পায়ারের সাহায্য নেন। এবার আরও ভালো করে দেখে তৃতীয় আম্পায়ার সৌম্যকে নটআউট ঘোষণা করেন।
তৃতীয় আম্পায়ারের এ সিদ্ধান্ত ভালো লাগেনি খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির আলী ও ওপেনার তামিম ইকবালের। তারা দুজন সঙ্গে সঙ্গেই এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করেন। বেশ কিছুক্ষণ মাঠের আম্পায়ার গাজী সোহেলের সঙ্গে কথাও বলেন। বিশেষ করে তামিম আম্পায়ারের সঙ্গে বেশি অনেকক্ষণ ধরে কথা বলেন। দেখে মনে হচ্ছিল পুরো বিষয়টির ব্যাখ্যা চাইছেন তিনি। কিন্তু এতে কোনো লাভ হয়নি, সৌম্যকে আউট দেননি আম্পায়ার। সৌম্য পরে ১৩ বলে ১৬ রানে বিদায় নিলেও নাসির হোসেনের অপরাজিত ৩৬ রানে ভর করে ম্যাচটি ৬ উইকেটে জিতে নেয় ঢাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।