গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
জাতীয় শিক্ষাক্রমে ধর্মীয় শিক্ষা সঙ্কোচন নীতি পরিহার করে শিক্ষার সর্বক্ষেত্রে ধর্মীয় শিক্ষার বাধ্যতামূলক করা। পাঠ্যসূচিতে ইসলামী শিক্ষা কমিয়ে হিন্দুত্ববাদী শিক্ষা চালু বরদাশত করা হবে না। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দেশের জনগণের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। রাজনীতিতে অসুস্থ প্রতিযোগীতা ও রাজনৈতিক সন্ত্রাস থেকে জাতি মুক্তি চায়। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল স.উ.ম আবদুস সামাদ। সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আগামী ৭ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান মাওলানা এম এ মতিন, প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মসিহুদ্দৌলা, আল্লামা আবু সুফিয়ান খান আবেদী, এম সোলায়মান ফরিদ, সৈয়দ মোজাফফর আহমদ মোজাদ্দেদী, প্রিন্সিপাল আবু জাফর মো.মাঈনুদ্দিন, অ্যাডভোকেট ইসলাম উদ্দিন দুলাল, কাজী মুহাম্মদ জসিম উদ্দীন সিদ্দীকি আশরাফী, মুহাম্মদ আবদুল হাকিম, মাস্টার আবুল হোসেন, অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দীন, সাইফুদ্দিন আহমদ, আব্দুল্লাহ আল জাবের, ইমরান হুসাইন তুষার, অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ।
সংবাদ সম্মেলনে কতিপয় দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হচ্ছে, কার্যকর স্বাধীন নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা, দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি রোধ করে সহনীয় রাখা, জাতীয় শিক্ষাক্রমে ধর্মীয় শিক্ষা সঙ্কোচন নীতি প্রত্যাহার করতে হবে। নেতৃবৃন্দ বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়; কার্যকর স্বাধীন নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।