নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশের ক্রিকেটে রাসেল ডমিঙ্গোর অধ্যায় শেষ। নতুন কোচ খুঁজছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ইতিমধ্যে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে, সাবেক টাইগার কোচ চন্দিকা হাথুরুসিংহে আবারও আসছেন দায়িত্বে। দুই পক্ষের মধ্যে নাকি পাকা কথা হয়ে গেছে চুক্তি। এখন শুধু আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর বাকি।
হাথুরু আদৌ আসবেন কি না, সেটা যথাসময়ে জানা যাবে। তবে শ্রীলঙ্কান এই কোচ এলে খুশিই হবে মেহেদী মিরাজ। বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা আগামী একমাস ঘরের মাঠে বিপিএল নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। বিপিএল শেষেই ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে তামিম-সাকিবরা।
সোমবার মিরপুরে বিপিএলের দল ফরচুন বরিশালের অনুশীলন শেষে জাতীয় দলের ক্রিকেটার মেহেদী হাসান মিরাজ বলেন,‘আসলে দিনশেষে আমাকে পারফর্ম করতে হবে। পারফর্ম না করলে বাংলাদেশ দলে আমি খেলতে পারব না, যে কোচই আসুক না কেন। দিনশেষে পারফর্ম করেই খেলতে হবে। আমাকে পছন্দ করুক বা না করুক এটা বড় বিষয় নয়। পছন্দ তখনই করে যখন পারফর্ম করে। তাই পারফর্ম করাই গুরুত্বপূর্ণ, যে কোচই আসুক না কেন। ’
মিরাজ আরও বলেন, ‘কোচের ভূমিকার পাশাপাশি খেলোয়াড়দের প্রস্তুতি গুরুত্বপূর্ণ, খেলতে হবে খেলোয়াড়দেরই। নিজেদের প্রস্তুতি তাই খুবই জরুরি। এই সময়টা নিজেদের বেসিক নিয়ে কাজ করতে পারি, ঘাটতি নিয়ে কাজ করতে পারি। নতুন কোচ তাদের পরিকল্পনা সাজাবে, আমরা আমাদের ভাবনা জানাব, কিভাবে খেলতে পছন্দ করি। এটা একটা কম্বিনেশনের ব্যাপার। ’
হাথুরুকে চাওয়ার পেছনে বেশ যুক্তিও আছে। কারণ এই চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে এক ধাপ উপরে তুলেছিলেন। তার অধীনে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে (২০১৭) খেলা, বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে (২০১৫) খেলার সাফল্য আসে। এছাড়া এই হাথুরুর অধীনেই ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়, পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করে টাইগাররা।
উল্লখ্য’ ২০১৪ সালে বাংলাদেশ দলের হেড কোচ হন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। দায়িত্ব ছাড়েন ২০১৭ সালে। তার অধীনে ২১ টেস্টে বাংলাদেশ ছয়টি জয় পেয়েছে, ১১ ম্যাচে হেরেছে। এছাড়া ৫১টি ওয়ানডেতে ২৫ জয়, ২৩ পরাজয়ের সঙ্গে ফলাফল হয়নি চার ম্যাচে। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ১২টি ম্যাচে চার জয় ও আট ম্যাচে হারের স্বাদ পেয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।