প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
রাহুল ওবেরয় (রজনীশ দুগগাল) একজন মিডিয়া মোগল। তার টিভি চ্যানেল ‘গেøাবাল টাইমস নেটওয়ার্ক’ নিয়ে এক বিশাল ঝামেলার সৃষ্টি হয়। একজন দক্ষ হ্যাকার নেটওয়ার্ক হ্যাক করে একটি খুনের ঘটনা স্ট্রিমিং (সরাসরি দেখায়)। স্বাভাবিকভাবেই এই খুন আর অনৈতিক এই কাজের জন্য সন্দেহের তালিকায় প্রথমে রাখা হয় রাহুলকে। পুলিশ অফিসার কবির দেশমুখের (শরমন জোশি) হাতে মামলাটি তদন্তের ভার পড়ে। তদন্তে যতই এগোয় ততই সব সূত্র রাহুলের দিকেই নির্দেশ করতে থাকে। সরাসরি সে হয়তো খুনের সঙ্গে জড়িত নয়, তবে খুনের দৃশ্য সরাসরি টিভিতে দেখানোটাই তার অপরাধ। মামলা আদালতে গড়ায়। রাহুলের পক্ষে মামলা পরিচালনা করার দায়িত্ব পড়ে আইনজীবী সিয়ার (সানা খান) ওপর। অন্যদিকে সরকারি পক্ষের কৌঁসুলির দায়িত্ব পায় রণবীর বাজাজ (গুরমিত চৌধরি)। সিয়া আর রণবীর আদালতের বাইরে আবার প্রেমিক-প্রেমিকা। রণবীর আদালতে যুক্তি দেখায় ৪৬৫ কোটি রুপির বিশাল ঋণ এড়াবার জন্য এই খুন আর তা সরাসরি টিভি পর্দায় দেখাবার নাটক রাহুলই সৃষ্টি করেছে। পুলিশের তদন্ত আর আদালতে আইনি লড়াই চলার সঙ্গে সঙ্গে আরও একটি খুন হয় এবং তা টিভিতে সরাসরি দেখানো হয়। এটাই কি শেষ খুন নাকি আরও খুন হবে? কবির তদন্তের একপর্যায়ে এসে প্রায় নিশ্চিত হয় রাহুল সরাসরি খুন করেনি। তবে কে খুন করল? আর তার উদ্দেশ্যই বা কী? ওবেরয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক কী? আর তার চ্যানেলকেই কেন বেছে নেয়া হয়েছে?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।