নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সুযোগ পেলেই লিওনেল মেসিকে প্রশংসায় ভাসান পেপ গার্দিওলা। ম্যানচেস্টার সিটির কোচ আরও একবার বললেন, তার চোখে মেসিই সর্বকালের সেরা ফুটবলার। আর্জেন্টিনা অধিনায়ক কাতারে বিশ্বকাপ না জিততে পারলেও তার এই মতামত বদলে যেত না।
আলো ঝলমলে ক্যারিয়ারে ক্লাব ফুটবলে সম্ভাব্য সবকিছুই জেতা মেসির অপ্রাপ্তি ছিল কেবল একটি। গত রোববার বিশ্বকাপ জিতে সেই আক্ষেপ ঘুঁচে যায় তার। ৩৬ বছর পর দেশের বিশ্বকাপ জয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন তিনি। ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ে ৩-৩ ড্রয়ে জোড়া গোল করেন মেসি। পরে টাইব্রেকারেও জালের দেখা পান তিনি। ৪-২ ব্যবধানে জিতে উৎসবে মাতে আর্জেন্টিনা।
টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭ গোল ও যৌথভাবে সর্বোচ্চ ৩টি আসিস্ট করে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন ৩৫ বছর বয়সী তারকা। কাতারে মেসির পারফরম্যান্স অনেকের চোখে ইতিহাসের সেরা ফুটবলার বিবেচনার ক্ষেত্রে তার অবস্থানকে আরও শক্ত করেছে। গার্দিওলা মনে করেন, মেসিই যে সেরা, তা নিয়ে কোনো সংশয় থাকাই উচিত নয়।
লিগ কাপের চতুর্থ রাউন্ডে লিভারপুলের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে গতপরশু সংবাদ সম্মেলনে সাবেক শিষ্যকে নিয়ে বলা আগের কথার পুনরাবৃত্তি করেন স্প্যানিশ কোচ, ‘প্রত্যেকেরই মতামত থাকতে পারে, কিন্তু লিওনেল মেসি যে সর্বকালের সেরা, তা নিয়ে কেউই সন্দেহ পোষণ করতে পারে না। আমার মতে সে-ই সেরা। সে যা করেছে, তাতে তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে কে, তা বোঝা মুশকিল। পেলে, আলফ্রেদো দি স্তেফানো কিংবা ডিয়াগো ম্যারাডোনাকে যারা দেখেছে... মতামতগুলি সাধারণত আবেগি হয়ে থাকে, কিন্তু অন্যদিকে, মেসি যদি বিশ্বকাপ নাও জিতত, তাহলেও মতটা, আমার মতটা বদলে যেত না।’
২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত চার বছর বার্সেলোনার দায়িত্বে থাকাকালে ক্লাবটিকে তিনটি লা লিগা ও দুটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগসহ মোট ১৪টি শিরোপা জেতান গার্দিওলা। ওই সাফল্যের মূল কারিগর ছিলেন মেসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।