নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ফ্রান্স বিভোর ছিল টানা দুই বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলার। কিন্তু আর্জেন্টিয়ার বিপক্ষে ফাইনালে সেই যাত্রায় টাইব্রেকারে লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হন ফরাসি দুই ফুটবলার কিংসলে কোম্যান ও অহেলিয়া চুয়ামেনি। তবে এগুলোতো ফুটবলেরই অংশ, তাই ব্যাপারগুলো স্বাভাবিক ভাবেই নেওয়া উচিত। তবে সমর্থকরা সেই ব্যাপারগুলোর তোয়াক্কা না করেই এই দুইজনকে করে গেলেন সমালোচনা। ব্যাপারটা এখনে শেষ হলেও চলতো, তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ করে ফেললেন বর্ণবাদী আচরণ!
আর্জেন্টিনার বিপক্ষে রোমাঞ্চকর ফাইনাল নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ে ৩-৩ গোলে ড্র হওয়ার পর ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে ফ্রান্সের হয়ে দ্বিতীয় শট মিস করেন মিডফিল্ডার চুয়ামিনি। তাতেই চাপে পড়ে যায় ফরাসিরা। এরপর বদলি হিসেবে মাঠে নামা কোমান একই ভুল করে বসেন। কঠিন এই সময়ে ২৬ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ডের প্রতি সমর্থন জানিয়ে টুইট করেছে তার ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ, ‘এফসি বায়ার্ন পরিবার তোমার সঙ্গে আছে, রাজা। খেলাধুলা বা আমাদের সমাজে বর্ণবাদের কোনো স্থান নেই।’
গতকাল ফ্যান্সে পৌঁছে সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন চুয়ামেনি। একই সঙ্গে তাদের সমর্থনও চেয়েছেন তিনি।
‘এই তিক্ততা ও হতাশা হজম হতে সময় লাগবে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কিন্তু এটা কাজ করেনি। এরজন্য আমি দুঃখিত। আমি নিশ্চিত যে ফ্রান্স ফুটবলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, বিশেষ করে যদি আমরা আপনাদের উপর নির্ভর করতে পারি।’
গত বছর ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনালে ইতালির বিপক্ষে হারের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্ণবাদী মন্তব্যের শিকার হয়েছিলেন ইংল্যান্ডের মার্কাস র্যাশফোর্ড, বুকায়ো সাকা ও জেডন সানচো। তিন জনই টাইব্রেকারে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।