মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
তাওয়াং সংঘর্ষের পরেই চীন সীমান্তে জোরদার মহড়া শুরু করেছিল ভারতীয় বিমানবাহিনী। সুখোই, রাফালের মতো যুদ্ধবিমান মোতায়েন করা হয় চীন সীমান্তে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর মহড়ার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়া হয়। তাওয়াং এলাকা থেকে পর্যটকদের সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। তবে বৃহস্পতিবার বিমানবাহিনীর তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেয়া হয়, এই মহড়ার সঙ্গে তাওয়াং সংঘর্ষের কোনও যোগ নেই। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার উত্তর-পূর্ব সীমান্তে মহড়া দেবে বায়ুসেনা।
বিমানবাহিনীর তরফে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার মহড়া চালানো হবে। তবে এই মহড়ার সঙ্গে তাওয়াং সংঘর্ষের সম্পর্ক নেই। আগে থেকেই এই মহড়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, তাওয়াংয়ের ঘটনার পরেই জানা গিয়েছিল, বেশ কিছুদিন ধরেই ভারতের সীমানায় চীনা যুদ্ধবিমানের আনাগোনা বেড়ে গিয়েছে। আক্রমণের আশঙ্কা থেকেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (এলএসি) সংলগ্ন এলাকায় একাধিক যুদ্ধবিমান মোতায়েন করে ভারতীয় বিমানবাহিনী। লালফৌজকে বিভ্রান্ত করতে মহড়ার ধরনেও নানা রকমের বদল আনা হয়।
শুধু সীমান্তে মহড়াই নয়, অসমের তেজপুর, ছাবুয়ায় সুখোই-৩০ বিমান মোতায়েন করা হয়। গোটা অসম সীমান্তেই মোতায়েন এস-৪০০। ২০২১ সালে ফ্রান্স থেকে ভারতে আসা রাফাল বিমানের মধ্যে দ্বিতীয় স্কোয়াড্রনটি রাখার কথা ছিল উত্তরবঙ্গের হাসিমারা বিমানবাহিনী ছাউনিতে। ভারত-চীনের মধ্যে এই সীমান্ত বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই মুহূর্তে সেখানে রয়েছে ২টি রাফাল বিমান। তাদের প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।
তাওয়াং হামলায় ভারতীয় সেনার কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে সংসদে বিবৃতি দেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। চীনা আক্রমণ নিয়ে খোলাখুলি ভাবে কোনও ইঙ্গিত না দিলেও তৎপরতা বাড়ে তিন বাহিনীর অন্দরে। চীনের হামলার খবর পেয়েই সেনার তিন প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। এই হামলার পালটা কড়া জবাব কীভাবে দিতে হবে, সেই স্ট্র্যাটেজি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে খবর। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও সেই আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন। এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও বৈঠক করেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। এমন পরিস্থিতিতে বিমানবাহিনীর ঘোষণা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সূত্র: টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।