মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি একটা নতুন প্রতিযোগিতার আবহাওয়া তৈরি করেছে। বিজ্ঞানীদের ওপেন চ্যালেঞ্জ করে তারা জানিয়েছে-- খুঁজে দিন সেই অ্যাস্টেরয়েডটি যা ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে! না, বিষয়টা ঠিক এরকমই নয়। তবে, একটি গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবার দিকে যার নাম দেয়া হয়েছে ‘ক্রিসমাস অ্যাস্টেরয়েড’।
আপাতত সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ার থেকে এই অ্যাস্টেরয়েডটির ভিউ পরিষ্কার মিলবে বলে জানা গিয়েছে। এটিকে স্বাভাবিক ভাবেই ‘নিয়ার-আর্থ-অবজেক্ট’ (নিইও) বলা হচ্ছে। এটি ১৫-১৭ ডিসেম্বর দৃশ্যমান হওয়ার কথা রয়েছে। তবে বিজ্ঞানীরা এটাও জানিয়েছেন, এর থেকে পৃথিবীর অন্তত কোনও ক্ষতি ঘটবে না। একেবারেই কি কিছু জানা যায়নি গ্রহাণুটি সম্পর্কে?
হ্যাঁ, এর আকার সম্পর্কে জানা গিয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি 'স্ট্যাচু অফ লিবার্টি'র চেয়ে সামান্য ছোট। ১৫ ডিসেম্বর নাগাদ এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসবে। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব হবে ৬,৮৬,০০০ কিলোমিটার। গ্রহাণু স্বাভাবিক ভাবেই পাথুরে। সৌরজগৎ তৈরি হওয়ার সময়ে উদ্বৃত্ত মহাজাগতিক বস্তুই পরে বড় বড় বস্তুর টানে ঘুরতে থাকে মহাকাশ জুড়ে। ফলে, যে কোনও অ্যাস্টেরয়েডের বয়সই ৪.৬ বিলিয়ন বা ৪৬০ কোটি বছর।
গ্রহাণু মাত্রই তো 'নিয়ার-আর্থ-অবজেক্ট' (নিইও) নয়। তা হলে কোনগুলিকে 'নিইও' বলা হয়? নাসা জয়েন্ট প্রপালশন ল্যাবেরটরি বা জেপিএল বলছে, সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে দূরত্ব ৯৩ মিলিয়ন বা ৯ কোটি ৩০ লাখ মাইল। পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা যে কোনও গ্রহাণুকেই নিইও বলা হয় না। আমাদের গ্রহের দিকে ধেয়ে আসা কোনও গ্রহাণু যদি সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যেকার দূরত্বের দেড় গুণেরও কম দূরত্বের পাল্লায় চলে আসে তখন সেটা 'নিয়ার-আর্থ-অবজেক্ট' (নিইও) তকমা পায়। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।