মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সার্বিয়া কসোভোতে সেনা ও পুলিশ মোতায়েনে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট নেটোর শান্তিরক্ষীদের কাছে অনুমতি চাইতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সার্ব প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার ভুচিক। সেনা, পুলিশ মোতায়েনের অনুরোধ জানিয়ে লেখা একটি চিঠি শিগগিরই নেটো নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক বাহিনী কেএফওআরের কমান্ডারের কাছে পাঠানো হবে, শনিবার বেলগ্রেডে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমনটাই বলেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। ভুচিকের এই মন্তব্য এমন সময় এল যখন কসোভোর কর্তৃপক্ষের সাথে সেখানকার স্থানীয়দের সার্বদের বিবাদের একের পর এক ঘটনার কথা জানা যাচ্ছে। আলবেনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ কসোভোর উত্তরের এলাকাগুলোতে সার্বরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। “কসোভো ও মেতোহিজা এলাকায় সার্বিয়া প্রজাতন্ত্রের সৈন্য ও পুলিশ বাহিনীর মোতায়েন নিশ্চিতে কেএফওআর কমান্ডারকে অনুরোধ করবো আমরা। অবশ্য তারা যে অনুমতি দেবে না সে বিষয়ে আমার কোনো বিভ্রম নেই,” বলেছেন ভুচিক। অনুরোধ সংক্রান্ত নথি সোমবার বা মঙ্গলবার ঠিক হবে, বলেছেন তিনি। ১৯৯৮-৯৯ সালের যুদ্ধ সমাপ্তি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের যে প্রস্তাবের উপর ভিত্তিতে করে হয়েছিল, তার বিধান অনুযায়ী এবারই প্রথম কসোভোতে সেনা মোতায়েনে অনুরোধ করতে যাচ্ছে বেলগ্রেড। প্রায় সিকি শতাব্দী আগের ওই যুদ্ধে আলবেনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ কসোভোকে রক্ষায় নেটো সার্বিয়ার বিরুদ্ধে অস্ত্র নিয়ে নেমেছিল। নিরাপত্তা পরিষদের ওই প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, কেএফওআর কমান্ডারের অনুমতি মিললে সার্ব সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা, সীমান্ত ক্রসিং ও অর্থোডক্স খ্রিস্টান ধর্মীয় স্থাপনাগুলোতে সর্বোচ্চ ১০০০ সেনা, পুলিশ ও শুল্ক কর্মকর্তা মোতায়েন করতে পারবে। যে সময় নিরাপত্তা পরিষদে এ প্রস্তাবটি পাস হয়, তখন কসোভো আন্তর্জাতিকভাবে সার্বিয়ার অংশ হিসেবেই স্বীকৃত ছিল। পশ্চিমাদের সমর্থন নিয়ে কসোভো ২০০৮ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করে; সার্বিয়া অবশ্য এখন পর্যন্ত তাতে স্বীকৃতি দেয়নি। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।