প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বাবা-মায়ের খ্যাতির ছোঁয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন বলিউডের স্টারকিডরাও। সাধারণ মানুষের আগ্রহের কমতি নেই তাদের নিয়ে। স্টারকিডদের মধ্যে অন্যতম অজয় দেবগন ও কাজলের কন্যা নায়সা দেবগন। তার রূপ-সৌন্দর্য্য দেখলে ঘুরে যাবে মাথা। বলিউডের তাবড় তাবড় সুন্দরী তো বটেই, নাইসা রূপে তার মাকেও টেক্কা দিচ্ছেন। নায়সার প্রায় প্রতি মুহূর্তের হালহকিকত জানা যায় তার সোশ্যাল মিডিয়া পাতায়। তবে সে ভাবে প্রচারের আলোয় না এসেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন নায়সা। রীতিমতো অটোগ্রাফ বিলোচ্ছেন কাজলের মেয়ে, জানালেন গর্বিত মা কাজল।
নায়সার মতো কাজলও তারকা-সন্তান, তনুজা ও সোমু মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে তিনি। কিন্তু ফিল্মি পরিবার থেকে এসেও এত কম বয়সে জনপ্রিয়তা পাননি তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কাজল জানান, তারা যে সময় বড় হয়েছেন, তখন সমাজমাধ্যমের রমরমা না থাকায় যে ভাবে খুশি ঘুরে বেড়াতে পেরেছেন। কাজলের কথায়, ‘‘আমাদের জীবনটা অনেক সহজ ছিল। কিছু মানুষ জানতেন আমি তনুজার মেয়ে, ওই অতটুকুই। কিন্তু এখনকার মতো নয়। সিঙ্গাপুরেও লোকজন বাস থামিয়ে নাইসার স্বাক্ষর নিয়েছে।’’
বলিউডে এখনও পা রাখেননি ঠিকই। তবে একাধিক বার বিতর্কের কেন্দ্রে চলে এসেছেন কাজল-অজয়ের একমাত্র মেয়ে নাইসা দেবগণ। কখনও তার খোলামেলা পোশাকের জন্য তো কখনও আবার ঠাকুরদা বীরু দেবগণের মৃত্যুর ঠিক পর দিনই পার্লারে যাওয়া নিয়ে একাধিক বার কটাক্ষের মুখে পড়েছেন নাইসা। যদিও সেই বিষয়গুলিকে পাত্তা দিতে রাজি নন কাজল।
এদিকে কাজল এবং অজয়ের মতো নায়সাকেও পর্দায় দেখতে মুখিয়ে রয়েছেন তার অনুরাগীরা। অনেকে তো আবার দাবি করে বসেছেন, ২০২৩ সালেই বলিউড সিনেমায় দেখা যাবে নায়সাকে। যদিও নায়সা কিংবা তার বাবা-মা, এই বিষয়ে কেউ-ই স্পষ্ট করে কিছুই জানাননি। এই মুহূর্তে সিঙ্গাপুরে স্কুলে পড়ছেন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় এই তারকা-সন্তান। নায়সার বয়স এখন মাত্র ১৯।
উল্লেখ্য, পাঁচ বছরের প্রেম। তার পর ১৯৯৯ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন কাজল-অজয়। ২০০৩ সালে জন্ম নায়সার। তারও বেশ কয়েক বছর পর ছেলে যুগের জন্ম ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।