মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কোভিড-১৯ মোকাবেলায় চীন সম্প্রতি নানান চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলেও দেশটির নেতা শি জিনপিং পশ্চিমা দেশগুলোতে বানানো টিকা নিতে রাজি নন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক এভ্রিল হেইনস। ক্যালিফোর্নিয়ায় রিগান ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোরামের বার্ষিক আয়োজনে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি আরও বলেন, চীনে সম্প্রতি কোভিড বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভের দেখা মিলেছে, তা কমিউনিস্ট পার্টির শাসনের জন্য হুমকি না হলেও শি-র অবস্থান নড়বড়ে করে দিতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স লিখেছে, চীনে এখন প্রায় প্রতিদিনই উপসর্গধারী ও উপসর্গবিহীন মিলিয়ে ৩০ হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হলেও অর্থনৈতিক মন্দা ও বিধিনিষেধ নিয়ে জনঅসন্তোষের কারণে দেশটির অনেক শহর শনাক্তকরণ পরীক্ষার বুথ ও কোয়ারেন্টিনের কঠোর নিয়মকানুন তুলে নিচ্ছে। হেইনস বলেছেন, করোনাভাইরাস চীনের সমাজব্যবস্থা ও অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেললেও শি পশ্চিমা দেশগুলোর কাছ থেকে তুলনামূলক ভালো টিকা নিতে আগ্রহী নন; তার বদলে তিনি চীনের টিকার ওপরই নির্ভর করতে চান, যেটি ওমিক্রনের বিরুদ্ধে পশ্চিমের টিকাগুলোর মতো কার্যকর নয়। চীন এখন পর্যন্ত কোনো বিদেশি টিকাকে অনুমোদন দেয়নি, তারা নিজেরাই টিকা উৎপাদন করছে এবং সেগুলো নিজের নাগরিকদের দেওয়ার পাশাপাশি অনেক দেশের কাছে বিক্রিও করে যাচ্ছে। তবে তাদের টিকা ফাইজার, মডার্না বা অ্যাস্ট্রাজেনেকার মতো কোভিডের অনেক ধরনের বিরুদ্ধে অতটা কার্যকর নয় বলে বেশকিছু গবেষণায় ধারণা মিলেছে। যে কারণে কোভিড বিধিনিষেধ শিথিলের পদক্ষেপ চীনে বড় ধরনের ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে বলেই আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। কয়েকদিন আগে হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, চীন এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কাছে কোভিড টিকা চায়নি। চীন যে খুব শিগগিরই বিদেশি টিকা অনুমোদন দেবে, তা আশাও করা হচ্ছে না বলে মার্কিন এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন। “এই মুহূর্তে পশ্চিমা টিকার ব্যাপারে চীনের সবুজ সংকেতকে দূর কল্পনা মনে হচ্ছে। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।