মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পাকিস্তানি সেনার কাছে বার বার মার খেয়েও শিক্ষা হয়নি। গত মাসেও ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে বার্তা দিতে দেখা গিয়েছিল, গিলগিট ও বাল্টিস্তানও শিগগিরি পুনর্দখল করবে ভারত। এবার ভারতীয় সেনার এক শীর্ষ কর্তা বললেন, কেন্দ্র নির্দেশ দিলেই আজাদ কাশ্মীর পুনর্দখল করতে প্রস্তুত তারা।
নর্দান আর্মির কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর কথায়, ‘ভারত সরকারের নির্দেশ পালন করতে সেনা প্রস্তুত। এই ধরনের নির্দেশ দিলেই আমরা তা পালন করব।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়াতেই এমন দাবি করেন তিনি। তবে সেই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির সমঝোতা যেন ভঙ্গ না হয় সেদিকেও সেনাকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা দুই দেশের স্বার্থেই তা ভঙ্গ করা যায় না। কিন্তু ওরা যদি তা ভঙ্গ করে আমরা জবাব দিতে প্রস্তুত।’
পাশাপাশি তার প্রস্তাব, ‘দেশের ৫০ শতাংশ নাগরিকের বয়স ২৫-এর নিচে। যদি তাদের আমরা অগ্নিবীর হিসেবে প্রশিক্ষণ দিতে পারি, তাহলে তাদের একাংশকে আধা সেনা ও পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ করা যাবে। বাকিরা স্বনির্ভর হিসেবে কাজ করতে পারবে।’ এর আগে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখে সবেমাত্র উন্নয়ন শুরু হয়েছে। আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব তখনই যখন গিলগিট ও বাল্টিস্তানে পৌঁছতে পারব।’
শ্রীনগরে ভারতীয় সেনা আয়োজিত শৌর্য দিবসে অংশ নিতে এসেই ওই কথা বলেন রাজনাথ। অধিকৃত কাশ্মির সন্ত্রাসী কায়দায় দখল করে রাখলেও আবার সে সময় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে দেখা যায় তাকে। তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদের কোনও ধর্ম নেই। আসলে ওই জঙ্গিদের লক্ষ্যই হল ভারতে হামলা করা।’ আর এই প্রসঙ্গেই পাকিস্তানকে আক্রমণ করে তিনি হুঁশিয়ারি দেন। জানিয়ে দেন, পাকিস্তান গিলগিট, বাল্টিস্তানের মতো এলাকায় যে অত্যাচার চালিয়েছে তাদের এর ফল ভুগতে হবে। এবার সেই দাবিরই প্রতিফলন দেখা গেল সেনা কর্তার কথাতেও। সূত্র: দ্য ইকোনমিক টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।