নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বকাপে সব সময়ই খেলা হয় এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের। এখানে ক্লাবের কোনো মূল্য নেই। কারণ নিজ নিজ ক্লাবের পক্ষে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে খেললেও বিশ্বকাপের আসরে সেই খেলোয়াড়রাই বনে যান একে অপরের শত্রু। এমনকি মাঠের খেলায় অনেক সময় সেই শত্রুতার বীভৎস রূপেরও দেখা মেলে। বিশ্বকাপে ক্লাবের কোনো মূল্য না থাকলেও ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কাতারে সত্যিই ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা। এবারের কাতার বিশ্বকাপে বার্সেলোনার মোট ১৭ জন ফুটবলার বিভিন্ন দেশের হয়ে মাঠে নামতে যাচ্ছেন। ইনজুরি আক্রান্ত হোসে গায়ার পরিবর্তে আলেজান্দ্রো বালদে স্পেন দলে যুক্ত হওয়ার পরপরই বার্সার এই ইতিহাস সৃষ্টি হয়। এখন পর্যন্ত নির্দিষ্ট কোনো একটি ক্লাব থেকে এত ফুটবলার একসঙ্গে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাননি। বার্সেলোনা দলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়রা খেলে থাকেন। নিজ নিজ দেশ থেকেই তারা ডাক পেয়েছেন বিশ্বকাপের দলে। এই ১৭ জনের মধ্যে মোট ৮ টি দেশের ফুটবলার রয়েছেন। এই আট দেশের প্রতিটিই বিশ্বকাপ জয়ের দাবিদার। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৮ জন রয়েছেন স্পেন বিশ্বকাপ দলে।
বিশ্বকাপে খেলতে যাওয়া বার্সার ১৭ ফুটবলার হলেন-
টের অ্যান্ডার স্টেগান (জার্মানি), আরাউজো (উরুগুয়ে), ক্রিস্টেনসেন (ডেনমার্ক), কোউনদে ও ডেম্বেলে (ফ্রান্স), আলবা, এরিক গার্সিয়া, বালদে, বুস্কেটস, পেদ্রি, গাবি, ফেরান তোরেস ও আনসু ফাতি (স্পেন), মেমপিস ডিপে ও ডি ইয়ং (নেদারল্যান্ডস), লেওয়ানডস্কি (পোল্যান্ড) এবং রাফিনহা (ব্রাজিল)। এদের মধ্যে ১ জন গোলরক্ষক, ৬ ডিফেন্ডার, ৪ মিডফিল্ডার এবং ৬জন ফরোয়ার্ড রয়েছেন। তবে বার্সার প্রায় পুরো দলটাই কাতারে চলে যাওয়ায় কোচ জাভির জন্য বিশ্বকাপের পর অনুশীলন ক্যাম্প শুরু করাটা কঠিন হয়ে পড়বে এটা নিশ্চিত।
বার্সেলোনার চেয়ে খুব বেশি পিছিয়ে নেই বায়ার্ন মিউনিখ এবং ম্যানচেস্টার সিটি। এ দুই ক্লাবের মোট ১৬জন করে ফুটবলার খেলছেন এবারের বিশ্বকাপে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।