মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় থাকা জেফ বেজোস তার অর্থসম্পত্তির অধিকাংশ নিজের জীবদ্দশাতেই দান করে দেবেন। সোমবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি। -রয়টার্স, ফোর্বস, ব্লুমবার্গ
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ ও ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের বৃহত্তম ই-কমার্স ও সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। ২০১৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর শীর্ষ ধনী জেফ বেজোস বর্তমানে এ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন।কী পরিমান অর্থ তিনি দান করবেন এবং দান করা অর্থ কোন কোন খাতে ব্যয় করা হবে, সাক্ষাৎকারে এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি বেজোস। তবে তিনি বলেছেন, লরেন সানচেজ নামে তার একজন অংশীদার রয়েছেন, যিনি একসময় সাংবাদিক ছিলেন এবং বর্তমানে জনহিতকর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেকে যুক্ত রেখেছেন।
‘কীভাবে ও কোন খাতে এ অর্থ ব্যয় হবে, সে সম্পর্কিত ব্যাপারগুলো সানচেজ দেখাশোনা করছেন,’ সিএনএনকে বলেছেন বেজোস। জনহিতকর কাজে অর্থ ব্যয় অবশ্য জেফ বেজোসের বেলায় নতুন নয়। কয়েক বছর আগেই জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সংকট মোকাবিলায় ‘বেজোস আর্থ ফান্ড’ নামে একটি তহবিল গঠন করেছিলেন তিনি। সেই তহবিলে অর্থের পরিমাণ ছিল ১ হাজার কোটি ডলার। তহবিলে আরও অর্থ বরাদ্দ করেছেন কিনা— নিশ্চিত হতে বেজোস আর্থ ফান্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স, কিন্তু তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২০২১ সালের শেষ দিকে অ্যামাজনের শীর্ষ নির্বাহীর পদ ছেড়ে দেন জেফ বেজোস, তবে এখনও ই-কমার্স জায়ান্টের ১০ শতাংশ শেয়ারের মালিক তিনি। এছাড়া বিশ্বের প্রথম সারির পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্ট এবং মহাকাশ পর্যটন কোম্পানি ব্লু অরিজিনেরও মালিক জেফ বেজোস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।