নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে দারুণ ছন্দে আছেন বিরাট কোহলি। চার ম্যাচের তিনটিতেই ফিফটি করে অপরাজিত। তবে ব্যাটিং-নৈপূণ্যের পাশাপাশি বিতর্কেও জড়াচ্ছেন কোহলি। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের পর তুমুল আলোচনা হচ্ছে তার ‘ফেক ফিল্ডিং’ নিয়ে। আম্পায়াররা তাতে কর্ণপাত না করায় বেঁচে গেছেন। রানের জরিমানা থেকে বেঁচে গেছে ভারতও। প্রশ্ন উঠছে, কোহলি কি আম্পায়ারদের চাপে রাখেন?
এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দুটি ‘নো’ বল সিদ্ধান্তে জড়িয়েছেন কোহলি। অ্যাডিলেডে বাংলাদেশের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ের সময় হাসান মাহমুদের একটি ডেলিভারিকে ‘নো’ ডাকার জন্য লেগ স্কয়ার আম্পায়ারের দিকে হাত উঁচিয়ে ইশারা করেন। মারাইস এরাসমাস ‘নো’ সংকেত দিলে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান হাসতে হাসতে কোহলিকে জড়িয়ে ধরেন। এরপর কোহলি ও এরাসমাসের সঙ্গে কথাও বলেছেন। এই নিয়ে এ স্পোর্টসের অনুষ্ঠানে সাকিবের ছুটে যাওয়ার মুহূর্ত নিয়ে ওয়াকার ইউনুস বলেছেন, ‘সাকিব বলছিল, তুমি তোমার ব্যাটিং করো, আম্পায়ারকে তাদের কাজ করতে দাও। সাকিব যা বলেছে, আমরাও এটাই বলেছি। আপনি আম্পায়ারকে কিছু বলা মানে তাকে চাপের মধ্যে রাখা। আর কোহলি তো বড় খেলোয়াড়। কখনো কখনো আম্পায়াররা তার কারণে চাপে থাকে।’
এর আগে প্রায় একই ঘটনা ঘটে মেলবোর্নের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে। সেদিন ম্যাচের শেষ ওভারে মোহাম্মদ নেওয়াজের বলে ‘নো’ সংকেত দেন আম্পায়ার। এর আগে কোমর উচ্চতায় আসা বলটি খেলেই ‘নো’ বলের ইঙ্গিত দেন কোহলি। তখন তার এই আচরণে অসন্তুষ্ট পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমকে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।