মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
দীর্ঘদিনের করোনা মহামারির প্রকোপ কাটিয়ে গত বছর থেকে সুন্দরবনে নতুন করে শুরু হয়েছে পর্যটকদের আনাগোনা। ইতোমধ্যে বিদেশি পর্যটকরাও আসতে শুরু করেছেন বিশ্বের বৃহত্তম সুন্দরবন পরিদর্শনে।
পর্যটন মৌসুমের শুরুতে দেখা মিলেছে জোড়া বাঘের। দু’টি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার সুন্দরবনের ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনার দোবাঁকির জঙ্গলে! নিজেদের মধ্যে মারামারি করতেই ব্যস্ত তারা। তা দেখে চক্ষু ছানাবড়া পর্যটকদের। যেন বিশ্বাসই করতে পারছেন না।
সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের দোবাঁকির জঙ্গলে এমনিতেই যথেষ্ট বাঘের আনাগোনা থাকে। তবে এবার জোড়া বাঘের দেখা মিলবে, তা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেননি ভ্রমণ পিপাসুরা। সুন্দরবনের দোবাঁকি জঙ্গলে দেখা মিলল জোড়া রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের। নদীর চরে জোড়া বাঘ। হেঁতাল জঙ্গল ভেদ করে মারামারি করতে করতে তারা পড়ল নদীর চরে।
পরস্পরের দিকে থাবা তুলে তেড়ে আসতে দেখা গেল। শুধু তাই নয়, ‘যুদ্ধে’র পর একাকী দক্ষিণরায়কেও দেখা গেল নদীর পানিতে গা ডুবিয়ে গোসল করতে। প্রাক শীতের দুপুরে বাংলার বাঘের গোসলের বিরল ছবি ধরা পড়ল পর্যটকদের ক্যামেরায়।
জোড়া বাঘ দেখতে পেয়ে যথেষ্ট উৎফুল্ল পর্যটকরা। ১৭ জন পর্যটকের চোখে মুখে তখন আনন্দের ছাপ। যখন তারা কুলতলিতে নামেন তখন মুখে মুখে ঘুরছে জোড়া বাঘ দেখার খবর। ইতোমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়াতেও ছড়িয়ে পড়েছে সেই জোড়া বাঘের ছবি। শুধু তো বাঘের ছবি নয়, একেবারে কাদায় ফেলে দুই বাঘের মারামারির দৃশ্য।
সুন্দরবনের টুর অপারেটর জাহাঙ্গির মণ্ডল বলেন, ‘সাধারণত জোড়া বাঘের দেখা মেলে না সুন্দরবনে। এতদিন পর প্রথম জোড়া বাঘ দেখা গেল। পর্যটকরা সকলেই খুশি বাঘ দেখতে পেয়ে।’
সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের মাঠ পরিচালক তাপস দাসের কথায়, দু’টি বাঘ সুন্দরবনের দেখতে পাওয়া খুব বিরল ঘটনা। সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা যে প্রতিনিয়ত বাড়ছে, এটাই হচ্ছে তার প্রমাণ। সূত্র : আইজি নিউজ, সংবাদ প্রতিদিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।