পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় কারা অধিদফতরের সাময়িক বরখাস্ত ডিআইজি (প্রিজন) বজলুর রশীদকে ৫ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেইসঙ্গে তাকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
গতকাল রোববার ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ইকবাল হোসেনের আদালত এ রায় দেন। প্রায় সোয়া ৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদক আইন ২৭ (১) ধারায় গত ২৬ আগস্ট দুদকের উপ-পরিচালক মো. নাসিরউদ্দিন চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিট দাখিলের পর গত ২৬ আগস্ট অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বিচার শুরু হয়। বিচার প্রক্রিয়ায় গত ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপিত হয়। আদালত মামলার রায় ঘোষণার জন্য ২৩ অক্টোবর তারিখ ধার্য ছিলো। ২০২০ সালের ২২ অক্টোবর মামলায় বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন আদালত। রায়ে ৩ কোটি ১৪ লাখ ৩৫ হাজার ৯০২ টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণিত হয়েছে Ñমর্মে উল্লেখ করা হয়।
চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, বজলুর রশীদ রূপায়ন হাউজিং এস্টেট থেকে ঢাকার সিদ্ধেশ্বরী রোডের ৫৫/১ (পুরাতন) ৫৬/৫৭ (নতুন) নির্মাণাধীন ‘স্বপ্ন নিলয়’ প্রকল্পে ২৯৮১ বর্গফুট আয়তনের অ্যাপার্টমেন্ট কেনেন। অ্যাপার্টমেন্টের দাম বাবদ ৩ কোটি ৮ লাখ টাকা পরিশোধ করেছেন। তবে, ফ্ল্যাটের দাম পরিশোধ করা ওই অর্থেও কোনো বৈধ উৎস দেখাতে পারেননি তিনি। এমনকি অ্যাপার্টমেন্ট কেনার বিষয়ে কোনো তথ্য নিজের আয়কর নথিতে দেখাননি বজলুর রশীদ। ওই তিন কোটি আট লাখ টাকা জ্ঞাত আয় উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। সব মিলিয়ে তার বিরুদ্ধে প্রায় সোয়া ৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। কারা ক্যাডারের ১৯৯৩ ব্যাচের কর্মকর্তা বজলুর রশীদ ঢাকায় কারা সদর দফতরে কর্মরত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।