নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
৩১ রানে ৪ উইকে পড়ে যাওয়ার পর ম্যাচটা পাকিস্তানই জিততে যাচ্ছে-অতিবড় ভারত সমর্থকও এ কথা তখন বিশ্বাস করতে শুরু করেছিলেন হয়তো। পাকিস্তানি পেস আক্রমণের মুখে ভারত বাকি ৬ উইকেট নিয়ে আরও প্রায় ১৩০ রান করতে পারবে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ-সংশয় ছিল।
কিন্তু ভারত সমর্থকরা আশা হারিয়ে ফেললেও, একজন ছিলেন লক্ষ্যপানে দৃঢ়-অবিচল। তার বিশ্বাস ছিল, উইকেটে টিকে থাকতে পারলে যে কোনো কিছু সম্ভব। ধীরে ধীরে তিনি এগিয়ে যাচ্ছিলেন, এগিয়ে নিচ্ছিলেন দলকে। বিরাট কোহলি। ৫৩ বলে ৮২ রানের হার না মানা ইনিংস উপহার দিয়ে সত্যিই ভারতকে জয় এনে দিলেন তিনি।
জয়ের জন্য পাকিস্তান একাধিক সুযোগ পেলেও মূল ব্যবধানটা গড়ে দেন মূলত বিরাট কোহলিই। তাই ম্যাচ শেষে তার প্রশংসা করতে ভুললেন না পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। ম্যাচ শেষে নিজের প্রতিক্রিয়ায় বাবর বলেন, ‘এটা একটা শ্বাসরুদ্ধকর খেলা ছিলো। আমরা শুরুতে ভালো বোলিং করেছি। এরপর পুরো কৃতিত্ব হার্দিক (পান্ডিয়া) এবং কোহলির। তারা খেলার চেহারা পাল্টে দিয়েছে এবং ম্যাচ জিতিয়েছে। নতুন বলে যেখানে গতি এবং কিছুটা সুইং থাকেন, সেখানে এ ধরনের জয় খুব একটা সহজ নয়।’ নিজেদের সুযোগ ছিল, এমন কথা জানিয়ে বাবর বলেন, ‘ম্যাচ জিততে আমাদের একটা সুযোগ ছিলো, আমি ছেলেদের বলেছি বিশ্বাস রাখতে। তারপরও সব কৃতিত্ব বিরাট কোহলির। শেষদিকে আমাদের একটা উইকেট প্রয়োজন ছিলো। যার কারণে আমরা পেসারদের খেলিয়েছি (নওয়াজকে রেখেছি শেষে বোলিংয়ের জন্য)। ম্যাচের অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। ইফতেখার এবং শান যেভাবে খেলেছে, এটা আমাদের জন্য ভালো ইনিংস ছিলো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।