গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মোঃ শামসুল হক টুকু বলেছেন, বস্তুনিষ্ঠতা ও নীতির প্রশ্নে সাংবাদিকদের আপোষহীন থাকা বাঞ্ছনীয়।
‘রণেশ মৈত্র সেরকমই একজস সাংবাদিক ছিলেন, যিনি কখনো নীতির প্রশ্নে আপোষ করেননি’- এ কথা উল্লেখ করে ডেপুটি স্পিকার বলেন, প্রয়াত রণেশ মৈত্র সারাজীবন দেশ ও জনগনের কল্যাণে কাজ করেছেন।
শামসুল হক টুকু বৃহস্পতিবার রাতে পাবনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক, কলামিস্ট, রাজনীতিবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রণেশ মৈত্রের স্মরণে রেড ভলেন্টিয়ার্স-পাবনার উদ্যোগে আয়োজিত এক শোকসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
রেড ভলেন্টিয়ার্স’র সভাপতি সুলতান মাহমুদের সভাপতিত্বে এ শোকসভায় পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আ স ম আব্দুর রহিম পাকন, বীর মুক্তিযোদ্ধা বেবী ইসলাম, কমরেড জাকির হোসেন, তমিজ উদ্দিন, আব্দুল জব্বার প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
পাবনা প্রেস ক্লাবের নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যমকর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সম্পর্কের প্রসঙ্গ টেনে ডেপুটি স্পিকার বলেন,‘রণেশ মৈত্রের সাথে আমি জেল খেটেছি, মিছিল করেছি। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জাতির পিতাকে নিয়ে কথা বলার সুযোগ ছিলো না। এ অবস্থায় আন্দোলনের যতটুকু সুযোগ পেয়েছি, রণেশ মৈত্র ভিন্ন দলের হলেও আমাদের সাথে মিছিল করেছেন, পুলিশের নির্যাতন সহ্য করেছেন।’
শামসুল হক টুকু কর্মের মাধ্যমে রণেশ মৈত্রকে স্মরণীয় করে রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে বলেন, বর্তমান সময়ের রাজনীতিবিদ, সাংবাদিকদের তাঁর (রণেশ মৈত্র) মানব কল্যাণের গুনাবলী অনুসরণ করা উচিৎ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।