পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রংপুর জেলা সংবাদদাতা : পাবনা মেডিক্যাল কলেজের নিখোঁজ দুই শিক্ষার্থীর মধ্যে জাকির বাড়ি ফিরেছেন। গতকাল রোববার সকালে জেলার কাউনিয়া উপজেলায় নিজ বাড়িতে স্বজনদের কাছে ফিরে আসেন তিনি। কাউনিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মদ সুরুজ্জামানের ছেলে জাকির পাবনা মেডিক্যাল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র এবং পাবনা মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। জাকিরের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম গতকাল দুপুরে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মোটরসাইকেল কিনে না দেয়ায় জাকির রাগ করে ঢাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় বেড়াতে গিয়েছিল। গত ২৪ নভেম্বর সে বাড়িতে এসেছিল এবং কয়েকদিন থাকার পর গত ১ ডিসেম্বর পাবনা মেডিক্যাল কলেজ ক্যাম্পাসে যাওয়ার কথা বলে ‘লালমনি এক্সপ্রেস’-এ পাবনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। এর পর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। ফোনেরও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পরও তার সন্ধান না পাওয়া যাওয়ায় গত ৪ ডিসেম্বর বাবা সুরুজ্জামান কাউনিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এর কয়েকদিন পরে তার খোঁজ পাওয়া যায় এবং জানতে পারি, সে ঢাকায় এক আত্মীয়ের বাড়িতে আছে। পরে যোগাযোগ করে গতকাল সকালেই তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। মোটরসাইকেল কিনে না দেয়ার কারণেই সে মূলত বাড়ি থেকে রাগ করে ঢাকায় গিয়েছিল।
এদিকে জাকিরের অপর সহপাঠী রংপুর মহানগরীর শালবন মিস্ত্রিপাড়ার নুরুল আলম সরকারের ছেলে তানভীর আহমেদ তনয়ও নিখোঁজ। জাকির ফিরলেও তনয়ের সন্ধান এখনো মেলেনি। এ নিয়ে তার পরিবারও রয়েছে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায়। জাকির এবং তনয় ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং তারা পাবনা মেডিক্যাল কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রাবাসে পাশাপাশি কক্ষে থাকত। গত ৩০ নভেম্বর সন্ধ্যায় মেডিক্যাল কলেজ ক্যাম্পাস থেকে তনয় নিখোঁজ হন বলে পাবনা সদর থানায় জিডি করে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।