মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
চা খেতে ভালবাসে না দুনিয়ায় এমন লোক পাওয়া কঠিন। পাগলের মতো চা তৈরি করতে ভালবাসেন দক্ষিণ আফ্রিকার তরুণী ইনগার ভ্যালেন্টাইন। ভালবাসার কাজ করেই এবার বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন তিনি। এক ঘণ্টায় ২৪৯ কাপ রুইবোস চা বানিয়ে তাক লাগিয়েছেন তো বটেই, তাতেই নাম উঠেছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে।
রেকর্ডের সময় রুইবোস নামের একটি ভেসজ চা তৈরি করেন দক্ষিণ আফ্রিকান ইনগার ভ্যালেন্টাইন। রুইবোস লাল রঙের একটি ভেষজ চা, যা দক্ষিণ আফ্রিকার স্থানীয় উদ্ভিদ অ্যাসপালাথাস লিনিয়ারিস গাছের পাতা থেকে তৈরি। তরুণী রুইবোসের সাধারণ স্বাদ, ভ্যানিলা এবং স্ট্রবেরির স্বাদ ব্যবহার করেন। উল্লেখ্য, চা তৈরিতে আগের রেকর্ড ছিল ঘণ্টায় ১৫০ কাপ। ইনগারের ধারণা ছিল, তিনি ঘণ্টায় ১৭০ কাপ তৈরি করতে পারবেন, তাতেই বিশ্ব রেকর্ড হতে পারত। কিন্তু নিজেকেও অবাক করে ২৪৯ কাপ চা তৈরি করে গিনেস বুকে নিজের নাম লেখালেন তরুণী।
এদিন দক্ষিণ আফ্রিকার পশ্চিম কেপ প্রদেশে চা তৈরির রেকর্ডটি গড়েন ইনগার। ওই অঞ্চলে পর্যটন শিল্পকে জনপ্রিয় করতেই চা তৈরির প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই সকলকে পেছনে ফেলেন ইনগার ভ্যালেন্টাইন। স্বভাবতই অভিনব রেকর্ড গড়ে খুশি তরুণী। তবে এলাকায় পর্যটন শিল্প উন্নয়ন হলে আরও খুশি হবেন, জানান তিনি। জানা গিয়েছে, ভেষজ চায়ের চাষ করেন স্থানীয় কৃষকরা। তাদের জন্য রুইবোস চায়ের জনপ্রিয়তা জরুরি, জানান ইনগার।
ইনগার ভ্যালেন্টাইনের চা তৈরির রেকর্ডের সময় সেখানে উপস্থিত ছিল স্থানীয় স্কুলের শিক্ষার্থীরা। তারাই ২৪৯টি কাপ ধুতে সাহায্য করেন। কাজ খুব সহজ ছিল না। উল্লেখ্য, আর এক কাপ চা বানালে ‘গোটা সংখ্যা’ ২৫০-এ পৌঁছানো যেত। কিন্তু একটি কাপে চায়ের পরিমাণ ছিল মানদণ্ডের চেয়ে কম, সেই কারণেই ২৪৯-এই সোনালী দৌড় শেষ হয় দক্ষিণ আফ্রিকার যুবতী ইনগার ভ্যালেন্টাইনের। সূত্র: রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।