মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
দাদা-দাদীর ৫০তম বিবাহবার্ষিকী। সেই উপলক্ষে ইংল্যান্ডের স্ট্যাফোর্ডশায়ারে গিয়েছিল ১০ বছরের শিশু লরা বক্সটন। ঘটনা ২০০১ সালের জুন মাসের। বিবাহবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর ফাঁকে বাড়ির পেছনে হিলিয়াম বেলুন নিয়ে খেলা করছিল লরা।
খেলার সময় লরা একটি কার্ডে তার নাম এবং বাড়ির ঠিকানা লেখে। কার্ডের মধ্যে সে লিখে দেয়, ‘প্লিজ রাইট টু লরা’। সেই কার্ডটি বেলুনের সঙ্গে বেঁধে দেয় লরা। সোনালি রঙের হিলিয়াম-ভর্তি বেলুন উড়ে গিয়ে পৌঁছায় ২২৫ কিলোমিটার দূরে। মার্লবোরোর কাছে মিলটন লিলবোর্ন এলাকার বাসিন্দা অ্যান্ডি রিভার্স সেই বেলুনটি দেখতে পান।
অ্যান্ডি তার বাড়ির সামনের মাঠে গরু চরাচ্ছিলেন। তখনই দেখতে পান, সোনালি রঙের একটি বেলুন। বেলুনের সঙ্গে একটি কার্ড বাঁধা। কার্ডটি খুলে পড়েন তিনি। তারপরই ঘটে অবাক কাণ্ড। কার্ডে যে মেয়েটির নাম লেখা, তাকে খুব ভালো করে চেনেন অ্যান্ডি। তবে সেই মেয়েটি স্ট্যাফোর্ডশ্যায়ারের বাসিন্দা নয়, অ্যান্ডির প্রতিবেশী।
পিটার এবং এলেনর বক্সটন হলেন অ্যান্ডির প্রতিবেশী। তাদের ৯ বছর বয়সি মেয়ের নাম লরা। কার্ডে একই নাম দেখে অ্যান্ডি ভাবেন, প্রতিবেশীর বাড়ি থেকেই এই বেলুনটি উড়ে এসেছে। ফলে পিটার-এলেনরের বাড়িতে গিয়েই বেলুন ফিরিয়ে দেন অ্যান্ডি।
অন্য লরার কাছে কার্ড পৌঁছতেই সে কার্ডে লেখা ঠিকানায় চিঠি লেখে। এমনকি ফোনেও যোগাযোগ করে দুই লরা। তাদের দেখা করার দিনও ঠিক হয়ে যায়। দেখা হওয়ার পর দু’জনেই অবাক হয়ে যায়। দু’জনেরই পরনে গোলাপি রঙের জাম্পার এবং জিনস। দু’জনের কথোপকথনে জানা যায়, তাদের দু’জনের পোষ্যও এক।
এক সাক্ষাৎকারে লরার মা বলেন, ‘যে লরা বেলুনে কার্ড বেঁধে হাওয়ায় উড়িয়েছিল, আমি তার মা। দু’জনের মধ্যে এমন মিল দেখে আমরাও অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সেই সূত্রেই এখন তারা দু’জনে খুব ভাল বন্ধু। আমার মেয়ের বয়স ১৯ বছর। ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার আগেই ও লরার সঙ্গে দেখা করবে।’ সূত্র : রেডিট ডটকম, কোরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।