প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
শাকিব ও বুবলীর বিয়ে সন্তান নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন চলচ্চিত্রের মুভিলর্ডখ্যাত মনোয়ার হোসেন ডিপজল। শাকিবকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, মুসলমান হিসেবে একজন চারটি বিয়ে করতে পারে। বিয়ে করছে তাতে কিছু যায়-আসে না। শুনলাম শাকিব ৩টা বিয়ে করেছে। আমি মনে করি, ৩ জনকেই স্বীকৃতি দেয়া উচিৎ। এগুলো নিয়ে আর বিতর্ক না করাই ভালো। কারণ, ফিল্মের মানুষদের নিয়ে কথা বেশি হয়। আমি শাকিবকে বলব, এটা নিয়ে যেন আর বাড়াবাড়ি না হয়। বাড়াবাড়ি বলতে ছাড়াছাড়ি যেন না হয়। যে যেখানেই থাকুক না কেন, যাতে সুন্দরভাবে সবকিছু টিকিয়ে রাখে। ডিপজল বলেন, শাকিবের তিন স্ত্রীর মধ্যে একমাত্র অপু বিশ্বাসকে চিনি। আমার ‘কোটি টাকার কাবিন’ সিনেমার মাধ্যমে অপু জীবনে প্রথমবার ফিল্মে কাজ করে। এর আগে একটি ফিল্মে কাজ করেছিল, ছোট চরিত্রে। তবে ওটা না বলাই চলে। কিন্তু আমার সিনেমা দিয়েই অপু প্রথম নায়িকা হয়েছিল। আর দুজনকে চিনি না। তিনি বলেন, এক্সট্রা শিল্পী হিসেবে কাজ করা রাত্রি শাকিবের প্রথম স্ত্রী। অনেক বছর ধরে এ কথা শুনে আসছি। এফডিসিতে দুয়েকবার আমার চোখে পড়েছে। তবে বড় কাজ করেনি ও। এক্সট্রা শিল্পী হিসেবেই সবাই চিনে-জানে। তিনি বলেন, মেয়েটা অনেক গরিব। যদি ওকে আউট করে দিতে চায়, তাহলে ব্যাপারটার দ্রুত সুরাহা করে নেয়াই ভালো। ওকে একটা ব্যবস্থা করে দেয়া উচিত। রাত্রির ছেলে শাকিবের রক্তের হয়ে থাকলে অবশ্যই একটা কিছু করে দেয়া উচিৎ। ডিএনএ পরীক্ষা করলেই পেয়ে যাবে কার বাচ্চা। বাচ্চা তো আর আকাশ ফেটে বের হয়নি। তিনি বলেন, একটা মেয়ের জীবন নষ্ট করে দেয়া ঠিক হবে না। সব মেনে নিলে, এই মেয়েটা দোষ করল কী? আমি মনে করি, এটা নিয়ে আর বাড়াবাড়ি করা ঠিক হবে না। তিনজনকেই সেটআপ করে দিক। তারপর শাকিব তার মতো চলুক। ডিপজল বলেন, এমনিতেই সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়েছে। আরও পড়ছে। আমি মনে করি, শাকিব আমার ঘরের তৈরি। আমরা একসঙ্গে অনেক কাজ করেছি। আমার মনে হয়, বাজে লাইন, বাজে চিন্তা বাদ দিয়ে তিনজনকেই ফ্ল্যাট দিয়ে সুন্দর পরিবেশে রাখা উচিৎ। ছেড়ে দেয়ার চিন্তা করলে মেয়েগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে। তিনি বলেন, কেউ যদি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারে, তাহলে কিছু বলার থাকে না। আমি মনে করি, শাকিব নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মেরেছে। এ নিয়ে বলার কিছু নেই। তবে আমাদের ফিল্মটা আর না ডুবানোই ভালো। অনেক ডুবেছে, অনেকে চলে গেছে। না থাকার মতো করে এখন আছে। তিনি বলেন, শাকিব ও বুবলীর বিয়ের কাবিননামা দেখানো হোক। এ নিয়ে আর লোক না হাসানোর দরকার নেই। তিনি বলেন, মানুষের কাছে আমাদের যে ভালোবাসা ছিল, এসবের জন্য তা চলে গেছে। এ জন্য লজ্জাও লাগে। সিনেমা আর বানাতে ইচ্ছে করে না। শিখেছি ফিল্ম, ছেড়েও যেতে পারছি না। সিনেমা না করলে আমার কিছু যায়-আসে না। তবে ফিল্মের প্রতি ভালোবাসা আছে বলে এখনো কাজ করছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।