পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রোহিঙ্গা সঙ্কটের দীর্ঘস্থায়ী সমাধানে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই এর মধ্যস্থতা কামনা করেছেন ড. এ কে আবদুল মোমেন।
গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১ অক্টোবর ছিলো চীনের ৭৩ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে লেখা এক চিঠিতে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ড. মোমেন এ সহযোগিতা চান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার চীনের সঙ্গে থাকা চলমান সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়। মূল্যবোধ, অভিন্নতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার ওপর ভিত্তি করে দুই দেশের মধ্যে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ চীনকে সত্যিকারের বন্ধু এবং বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করে। পারস্পরিক সুবিধার জন্য সহযোগিতার নতুন উপায় নিয়ে কৌশলগত অংশীদারত্ব আরও গভীর করতে একসঙ্গে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ।
চিঠিতে চলতি বছরের আগস্টে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, ওয়াং ই এর সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ সফর সামনের দিনগুলোতে আমাদের কৌশলগত অংশীদারীত্বকে আরও শক্তিশালী করবে।
তিনি আরও বলেন, এটি অত্যন্ত সন্তোষজনক, দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি, নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নের আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সমস্যা মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করছে।
মোমেন বলেন, চীন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ও মূল্যবান উন্নয়নসহযোগী। করোনা সংকটের সময় সিনোফার্ম ভ্যাকসিন সময়মতো সরবরাহের জন্য চীনের প্রশংসা করছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতে আরও সুসংহত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।