Inqilab Logo

সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪, ১৭ আষাঢ় ১৪৩১, ২৪ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

২১ সালের মধ্যে শতভাগ বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ-জ্বালানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:২২ পিএম, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬

বিশেষ সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদ্যুৎ-জ্বালানি ব্যবহারে সবাইকে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান  জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের চলমান গতি অব্যাহত রাখার মাধ্যমে আমাদের রূপকল্প-২০২১ অনুযায়ী আগামী ২০২১ সালের মধ্যে দেশের শতভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ দেয়া হবে। তিনি গতকাল বুধবার সকালে বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে ‘জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ-২০১৬’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক কষ্ট করেই কিন্তু আজকে আমরা এ জায়গায় এসেছি। কাজেই এখানে সবাই একটু সাশ্রয়ী হবে সেটাই আমি আপনারদেরকে আহ্বান জানাব। দৈনন্দিন কাজে নানাভাবে বিদ্যুৎ, জ্বালানির অপচয় হচ্ছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা কিন্তু অনেকভাবে বিদ্যুতের অপব্যবহার করি। কাজেই এই ক্ষেত্রে আমি চাই-অভিভাবক, শিক্ষক থেকে শুরু করে সকলের; যেমন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববদ্যালয় বা অফিস আদালত, সর্বক্ষেত্রেই আপনারা যদি একটু সাশ্রয়ী মনোভাব নেন, সবাই যেন একটু বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হন। কারণ উৎপাদনে যথেষ্ট খরচ হয়। বিদ্যুতের অপব্যবহার যেন না হয়। প্রত্যেকের মাঝে এই মানসিকতা থাকতে হবে যে, বিদ্যুতটা আমারই সম্পদ, আমি এটাকে রক্ষা করি বা সাশ্রয় করি। কাজেই সেই সাশ্রয় করার জন্য আমি সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি। এসময় প্রধানমন্ত্রী ঘর থেকে বের হওয়ার সময় নিজেই লাইট বন্ধ করেন জানিয়ে বলেন, নিজের কাজ নিজে করতে লজ্জার কিছু নেই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার আওতায় ২০২১ সালের মধ্যে ২৪,০০০ মেগাওয়াট, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০,০০০ মেগাওয়াট এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছি।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ খাতের ক্রমাগত উন্নয়নের মাধ্যমে গত আট বছরে ৮০টি নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ১৫,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। বর্তমানে মোট সঞ্চালন লাইনের পরিমাণ ৯,৮৯৩ সার্কিট কিলোমিটার এবং বিতরণ লাইনের পরিমাণ ৩ লাখ ৬০ হাজার কিলোমিটার।
বিদ্যুৎ সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণেও আমরা ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উৎপাদিত বিদ্যুৎ সুষ্ঠু ও নিরবচ্ছিন্নভাবে জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য বিগত আট বছরে ১,৯০২ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন এবং ৯৭,০০০ কিলোমিটার নতুন বিতরণ লাইন নির্মাণ করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, নেপালের জ্বালানি মন্ত্রী জনার্দন শর্মা এবং জাতীয় সংসদের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম এমপি। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন জ্বালানি এবং খনিজ বিভাগের সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ও বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মনোয়ার ইসলাম। প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়ন বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরো শক্তিশালী ও বেগবান করবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা ভাষণে বলেন, বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টার ফলে দেশে মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২০০৯ সালের ২২০ কিলোওয়াট আওয়ার থেকে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে বর্তমানে ৪০৭ কিলোওয়াট আওয়ারে দাঁড়িয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা ক্রমাগত দেশের গ্রামীণ এলাকায় সম্প্রসারণের ফলে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্র স্থাপন, গ্রামীণ স্বাস্থ্য কেন্দ্র স্থাপন, প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সর্বস্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটারসহ আধুনিক প্রযুক্তির উপকরণ ব্যবহারকরণ, ইন্টারনেট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পরিবেশ, স্বাস্থ্য, নারী অধিকার ও সামাজিক নিরাপত্তা বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিসহ খেলাধুলা ও বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ৯,৮৪০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৮টি কয়লাভিত্তিক মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। এছাড়াও আমরা রূপপুরে নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের লক্ষ্যে রাশিয়ার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। আগামী ২০২৪ সাল নাগাদ নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্র হতে ২২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
২০০৯ সাল হতে এ পর্যন্ত নতুন তিনটি গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্যাসের গড় উৎপাদন দৈনিক ১,৭৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট হতে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে দৈনিক ২,৭৪০ মিলিয়ন ঘনফুটে উন্নীত হয়েছে। ৮৫৪ কিলোমিটার নতুন গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ করা হয়েছে। বিদ্যুৎ, সার-কারখানা, শিল্প, বাণিজ্যিক ও আবাসিক খাতে বর্তমানে প্রায় ৩৪ লাখ গ্রাহকের নিকট গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে।
২০০৯-২০১৬ সময়ে ৯টি নতুন গ্যাস স্ট্রাকচার আবিষ্কার, ১১টি অনুসন্ধান ও ৪৮টি উন্নয়ন কূপ খনন এবং ২২টি কূপের ওয়ার্কওভার কাজ স¤পাদন করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন গ্যাস ক্ষেত্রে ২০২১ সালের মধ্যে আরও ৩৭টি উন্নয়ন কূপ খনন এবং ২৩টি কূপের ওয়ার্কওভার করার পরিকল্পনা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যৎ জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা প্রতিরোধে আমাদের সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘স্রেডা আইন-২০১২’ এর আওতায় ‘স্রডো’ নামে একটি একক প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালায় ২০২১ সালের মধ্যে এই ধরনের জ্বালানি হতে মোট বিদ্যুতের ৫ শতাংশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ১০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়ছে। এই লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে ২০২১ সালের মধ্যে নবায়ণযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক ৩১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে ৪৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। দেশে অফগ্রীড এলাকার ৪৫ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে, যা সারাবিশ্বে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। তাঁর সরকার অফগ্রীড এলাকায় সোলার মিনিগ্রীড স্থাপন, সৌর সেচ পাম্প স্থাপনসহ বড় আকারে সোলার পার্ক স্থাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দ্বিপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার দিকে গুরুত্বারোপ করে সরকার বিগত আট বছরে বেশ কিছু চুক্তি সম্পাদন করেছে। বাংলাদেশ-ভারতের সহযোগিতা চুক্তির আওতায় বর্তমানে ভারত থেকে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে এবং আরও ৫০০ মেগাওয়াট আমদানির জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নেপাল এবং ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
পুরাতন বিদ্যুৎ কেন্দ্র রিপাওয়ারিং’এর মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের লস ১৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ থেকে বর্তমানে ১০ দশমিক ৯৬ শতাংশে হ্রাস করা সম্ভব হয়েছে। কৃষি কাজে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতের প্রত্যেকটি অর্জনই প্রশংসার দাবী রাখে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান, উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের পাশাপাশি বিদেশ থেকে জ্বালানি তেল আমদানিপূর্বক মজুদ বৃদ্ধির পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
বিদেশ থেকে এলএনজি আমদানি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে সরকার বিদেশ থেকে এলএনজি আমদানির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। মহেশখালীতে বিল্ড-অউন-অপারেট-ট্রান্সফার (বিওওটি) পদ্ধতিতে একটি ‘ফ্লটিং স্টোরেজ এন্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনের কাজ বাস্তবায়নাধীন আছে। এই ‘এফএসআরইউ’ টি প্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার ঘনমিটার এলএনজি ধারণ ক্ষমতাস¤পন্ন এবং দৈনিক প্রায় ৫০০ এমএমএসসিএফ গ্যাস সরবরাহ ক্ষমতাস¤পন্ন হবে।
তিনি বলেন, এই টার্মিনাল থেকে হতে প্রাপ্ত গ্যাস জাতীয় গ্রীডে সরবরাহের লক্ষ্যে মহেশখালী-আনোয়ারা ৩০ ইঞ্চি ব্যাসের ৯১ কিলোমিটার গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আগামী ২০১৮ সালে আমদানিকৃত এলএনজি থেকে দৈনিক ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রীডে সরবরাহ করা হবে বলে আশা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভিশন ২০২১ এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য কয়েকটি ল্যান্ড বেসড এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি গ্রাহক সেবার মানও বৃদ্ধি পাবে।
প্রধানমন্ত্রী অতীতে দেশের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার দুরাবস্থার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ২০০৯ সালে আমরা ক্ষমতা গ্রহণের সময় দেশে বিদ্যুতের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক ছিল। দিনে ১০/১২ ঘণ্টা লোডশেডিংয়ে নাগরিক জীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছিল।
তিনি বলেন, ২০০১ সালে আমরা যখন ক্ষমতা হস্তান্তর করি তখন বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ রেখে আসি ৪ হাজার ৩শ’ মেগাওয়াট। ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের সময় পেয়েছি ৩২শ’ মেগাওয়াট। তার মানে, বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে বিদ্যুৎ উৎপাদন তো বাড়েইনি বরং কমেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার ‘দিন বদলের সনদ’-এ বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিলাম। বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে নির্ধারিত লক্ষ্যের চেয়ে বেশি অর্জন করতে পেরেছি।
২০০৯ সালে বিদ্যুৎ সুবিধাপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল মাত্র ৪৭ শতাংশ যা বিগত আট বছরে ১ কোটি ১৪ লাখ নতুন সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে ৭৮ শতাংশে উন্নীত করা সম্ভব হয়েছে। এতে দেশের প্রায় ৫ কোটি মানুষ নতুন বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। তিনি বলেন, দেশের সকল মানুষের জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা সৃষ্টির লক্ষ্যে পল্লী বিদ্যুতের মাধ্যমে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়ন সম্পন্ন হয়েছে।



 

Show all comments
  • Robioul ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:৪৫ এএম says : 0
    Sune khusi holam
    Total Reply(0) Reply
  • আশরাফুল ইসলাম ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৪১ পিএম says : 0
    বিদ্যুতের অপব্যবহার বন্ধ না করা গেলে পুর্ন সফলতা সম্ভব নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • জামাল ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৪২ পিএম says : 0
    তাহলে আমরাও বিদ্যুত পাবো ?
    Total Reply(0) Reply
  • বাবুল হোসেন ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৪৩ পিএম says : 0
    বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়ন বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরো শক্তিশালী ও বেগবান করবে
    Total Reply(0) Reply
  • নিঝুম ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৪৪ পিএম says : 0
    এগিয়ে যান উন্নয়নের পথে, জনগণ আপনাদের পাশে থাকবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Hamid ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৪৯ পিএম says : 0
    Thanks to PM & present government.
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম ফারুক ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৫১ পিএম says : 0
    আমদানি নয় উৎপাদনের দিকে বেশি জোর দিতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • অমিত সরকার ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৫১ পিএম says : 0
    এটা হওয়া খুব জরুরী।
    Total Reply(0) Reply
  • মাহফুজ ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:৫৫ পিএম says : 0
    বিদ্যুত ও জ্বালানীর অপব্যবহার ও এই খাতে দুর্নীতি করে প্রভাবশালীরা, ওদের ব্যাপারে কঠোর হতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Anwaruzzaman Kamrani ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬, ৭:২৯ পিএম says : 0
    I much appreciate you honourable PM. But, please try to control corruption. Because, this is the actual enemy of our development !! In 1971 we struggled for independent but now we should struggle against corruption. otherwise we cannot achieve our goal. ** Please try to declar a day as anticorruption day in every year. It will be help to make awareness/consciousness to our people.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিদ্যুৎ

১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১৮ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ