Inqilab Logo

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সখিপুরে উত্যক্তের প্রতিবাদ করায় শিক্ষার্থীর খুন

সখিপুর (টাঙ্গাইল) উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৮:৩৮ পিএম

মাঠে ফুটবল খেলা দেখার সময় এক স্কুলছাত্রীকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় প্রাণ দিতে হলো মাজহারুল ইসলাম (২২) নামের এক কলেজ ছাত্রকে। বখাটেদের হামলায় গুরুতর আহত হওয়ার তিন দিন পর গতকাল সোমবার রাত দেড়টায় রাজধানী ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই কলেজ ছাত্র মারা যায়।

নিহত মাজহারুল উপজেলার কালিয়ান গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। সে টাঙ্গাইলের করটিয়া সরকারি সা'দত কলেজের সম্মান প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় একদিন আগে সখিপুর থানায় মামলা হলেও খুনের মামলা হিসেবে ধারা সংযোজন করতে মঙ্গলবার বিকেলে আদালতে আবেদন পাঠিয়েছেন সখিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মজিবর রহমান।
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার বিকেলে উপজেলার কালিয়ান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ওই গ্রামের বিবাহিত বনাম অবিবাহিতের ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ওই এলাকার কিছু মেয়েরা খেলা দেখতে মাঠে আসেন। ওই এলাকার ইয়ারুল নামে এক বখাটে খেলার মাঠে মেয়েদের উত্ত্যক্ত করে। এ সময় মাজহারুল উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করলে ইয়ারুলের সঙ্গে তর্ক বিতর্কের একপর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি হয়। এ ঘটনার জেরে ওই দিন সন্ধ্যায় ইয়ারুলের নেতৃত্বে একদল যুবক মাজহারুলের ওপর হামলা করে। গুরুতর আহত মাজহারুলকে ওই রাতেই স্বজনেরা প্রথমে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে রাজধানী ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে ভর্তি করে। সোমবার রাত দেড়টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাজহারুল মারা যায়। এ ঘটনায় ওইদিন রাতে মৃত্যুর খবর শোনার আগে মাজহারুলের বাবা বাদী হয়ে উপজেলার কালিয়ান গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে ইয়ারুলকে (২০) প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে মারামারির মামলা করেন। সখিপুর থানায় খুনের বিষয়টি জানার মঙ্গলবার বিকেলে মামলার ধারায় ৩০২ সংযোজন করার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
সখিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মজিবর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার পর থেকেই আসামিরা পলাতক রয়েছেন। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে।বাদদাতা
মাঠে ফুটবল খেলা দেখার সময় এক স্কুলছাত্রীকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় প্রাণ দিতে হলো মাজহারুল ইসলাম (২২) নামের এক কলেজ ছাত্রকে। বখাটেদের হামলায় গুরুতর আহত হওয়ার তিন দিন পর গতকাল সোমবার রাত দেড়টায় রাজধানী ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই কলেজ ছাত্র মারা যায়।
নিহত মাজহারুল উপজেলার কালিয়ান গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। সে টাঙ্গাইলের করটিয়া সরকারি সা'দত কলেজের সম্মান প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় একদিন আগে সখিপুর থানায় মামলা হলেও খুনের মামলা হিসেবে ধারা সংযোজন করতে মঙ্গলবার বিকেলে আদালতে আবেদন পাঠিয়েছেন সখিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মজিবর রহমান।
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার বিকেলে উপজেলার কালিয়ান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ওই গ্রামের বিবাহিত বনাম অবিবাহিতের ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ওই এলাকার কিছু মেয়েরা খেলা দেখতে মাঠে আসেন। ওই এলাকার ইয়ারুল নামে এক বখাটে খেলার মাঠে মেয়েদের উত্ত্যক্ত করে। এ সময় মাজহারুল উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করলে ইয়ারুলের সঙ্গে তর্ক বিতর্কের একপর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি হয়। এ ঘটনার জেরে ওই দিন সন্ধ্যায় ইয়ারুলের নেতৃত্বে একদল যুবক মাজহারুলের ওপর হামলা করে। গুরুতর আহত মাজহারুলকে ওই রাতেই স্বজনেরা প্রথমে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে রাজধানী ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে ভর্তি করে। সোমবার রাত দেড়টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাজহারুল মারা যায়। এ ঘটনায় ওইদিন রাতে মৃত্যুর খবর শোনার আগে মাজহারুলের বাবা বাদী হয়ে উপজেলার কালিয়ান গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে ইয়ারুলকে (২০) প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে মারামারির মামলা করেন। সখিপুর থানায় খুনের বিষয়টি জানার মঙ্গলবার বিকেলে মামলার ধারায় ৩০২ সংযোজন করার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
সখিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মজিবর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার পর থেকেই আসামিরা পলাতক রয়েছেন। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: শিক্ষার্থীর খুন
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ