গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর শায়খুল হাদীস আল্লামা ইসমাঈল নূরপুরী বলেছেন, ভারতে প্রধানমন্ত্রীর সফরে বাহ্যিকভাবে কোনো অর্জন দেখা যাচ্ছে না। ভারতে সঙ্গে বাংলাদেশের অমিমাংসীত তিস্তা নদী চুক্তিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমঝোতা স্মারকে নেই। তিনি আরও বলেন, প্রতিবেশি রাষ্ট্র হিসেবে ভারত বাংলাদেশের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করছে না। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের সময় বিএসএফ এক স্কুল ছাত্রকে হত্যা করেছে। এ হত্যার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারকে কঠোর প্রতিবাদ করা দরকার ছিলো কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে তা করা হয়নি।
তিনি সীমান্তে হত্যা বন্ধে কঠোর ভূমিকা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, ভারতের আসাম প্রদেশে কয়েকটি মাদরাসা বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ভারতবর্ষে অনেক জায়গায় মাদরাসার তালিকা করে তা ধ্বংসের নীলনকশা করা হচ্ছে। তা বন্ধে বাংলাদেশসহ মুসলিম বিশ্বেকে উদ্যোগ নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, জিনিস পত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। এখনও নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম বেড়েই চলছে। সুতরাং দাম নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা নিতে হবে। তিনি সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ ইসলামী নেতৃবৃন্দ ও আলেম উলামাদের মুক্তি দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আজ শনিবার পুরানা পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদের পরিচালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন, নায়েবে আমীর মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা কোরবান্ আলী, মাওলানা আব্দুল আজিজ, মুফতি শরাফত হোসাইন, অফিস ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী, মাওলানা মুহাম্মদ ফয়সাল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।