পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুজার উপহার হিসেবে বাংলাদেশের পাঠানো ইলিশ পেয়ে খুশিতে ভাসছেন ভারতীয়রা। পুজার আগে এই ইলিশ ভারতীয়দের আনন্দের মাত্রা যে বাড়িয়ে দিয়েছে তা বোঝা যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ ইলিশ পৌঁছেছে পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশে। হাওড়ার পাইকারি বাজারে মঙ্গলবার ভোরে এসেছে ওই ইলিশ। তার দাম মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুজার ‘উপহার’ হিসাবে এ রাজ্যে পদ্মার ইলিশ এলো বাংলাদেশ থেকে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের ঠিক আগেই সে দেশের সরকারের তরফে ইলিশ রফতানিতে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়। সোমবার থেকে শুরু হয়েছে শেখ হাসিনার চার দিনের ভারত সফর। তার ঠিক পরই দিনই হাওড়ার পাইকারি বাজারে এসেছে সাড়ে আট মেট্রিক টন পদ্মার ইলিশ।
পশ্চিমবঙ্গের বাজারে আসা এই ইলিশের দামও মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে রয়েছে। পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৯০০-১০০০ টাকা কেজি দরে। পদ্মার ইলিশ পেয়ে খুশি ক্রেতারা। অনেককেই জোড়া ইলিশ কিনে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে।
২০১২ সালে ইলিশ মাছ রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে বাংলাদেশ। তার পর থেকে কলকাতার বাজারে পদ্মার ইলিশ আসা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু গত তিন বছর ধরে দুর্গাপুজার আগে পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ রফতানিতে সম্মতি দিচ্ছে বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
গত রোববার রাজ্যের ‘ফিশ ইমপোর্টস অ্যাসোসিয়েশন’র কাছে একটি চিঠি পৌঁছেছে। এতে বলা হয়, চলতি বছরে ২ হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন ইলিশ মাছ পশ্চিমবঙ্গে রফতানির জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষ থেকে। ভারতীয় মৎস্য-ব্যবসায়ীদের জানিয়ে দেওয়া হয়, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মাছ আমদানির কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে।
সেই অনুযায়ী, মঙ্গলবার থেকে হাওড়ার পাইকারি বাজারে ইলিশ মাছ আসা শুরু হয়েছে। মৎস্য ব্যবসায়ী সূত্র বলছে, এখন থেকে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের ইলিশ ঢুকবে হাওড়ার পাইকারি বাজারে। সূত্র : আনন্দবাজার
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।