বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মালিক সমিতির দুই নেতার সেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ রুটের লোকাল পরিবহনের বাস চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন সাধারণ মালিক ও শ্রমিকরা। মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।
বাস মালিক মীর আজাদ রানা, মাহাবুব হোসেন শেলু, মামুন আকন, মো. খালিদ, জামাল শেখ ও ইব্রাহীম তালুকদার জানান, বর্তমান মালিক সমিতির কোনো বৈধতা নেই। তারা গায়ের জোরে পদ দখল করে বাণিজ্য করছেন। প্রতিদিন দুটি বাস রায়েন্দা থেকে বাগেরহাটে সরাসরি চলাচল করে। এই সরাসরি রুটে প্রতি ১০দিন পর পর লটারির মাধ্যমে একেক মালিকের বাস নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু সমিতির ওই দুই নেতা ইচ্ছেমতো বাগেরহাট মালিক সমিতির সঙ্গে যোগশাজসে তাদের পছন্দমতো বাস নির্ধারণ করেন। সরাসরি এই রুটে সাধারণ মালিকদের সুযোগ দেওয়া হয়না। তারা সমিতির নামে প্রতিটি লোকাল বাস থেকে প্রতিদিন ২৪০ টাকা এবং দূর পাল্লার পরিবহন থেকে ১২০টাকা চাঁদা আদায় করে নিজেরা আত্মসাৎ করেন। যা সমিতির কোনো উন্নয়নে কাজে আসছে না। আয়Ñব্যয়ের কোনো হিসাব দেন না তারা।
এব্যাপারে শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ-মোংলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদ মো. হারুন-অর রশিদ বলেন, লোকাল পরিবহনে ৩০ থেকে ৩৫টি বাস চলাচল করে। এর মধ্যে কমপক্ষে ২৫টি বাসের কোনো লাইসেন্স এবং ফিটনেস নেই। তাছাড়া, অধিকাংশ বাসচালকেরও লাইসেন্স নেই। যে কারণে প্রতিনিয়নত দুর্ঘটনার ঘটছে। এসবের প্রতিবাদ করা ওই সব বাস মালিকরা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নূর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের সঙ্গে বসে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।