নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
জমজমাট লড়াইয়ের পরও গোল শুন্য ড্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হল লিভারপুল ও এভারটনকে।'মার্সেসাইড ডার্বি' নামে খ্যাত এই লড়াইয়ে দুই দলই প্রায় পেতে পেতেও গোলের দেখা পায়নি।
এভারটনের ঘরের মাঠ গডিসন পার্কে অনুষ্ঠিত এ ম্যাচে শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলা শুরু করে দুই দলই। তবে মাঠে লিভারপুলই ছিল বেশি উজ্জ্বল। দলটি প্রথমার্ধেই এগিয়ে যেতে পারত, সেটি হয়নি গোলপোস্ট বার বার রেড ডেভিলসদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়ালে।ম্যাচের ৪২ মিনিটে লুইস দিয়াজের বা পায়ের জোরালো শর্টে এভারটন গোলকিপার পিকফোর্ড অনেকটা অসহায় ছিলেন। তবে ভাগ্যক্রমে সেটি গোলপোস্টের লেগে ফিরে আসে। একটু পর নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে মাঠে ফেরা নুনেজ নিখুঁত এক শর্টে প্রায় নিশানা ভেদ করে ফেলেছিলেন।তবে সেটি রুখতে হাওয়ায় ভাসমান পিকফোর্ডের হাতে লেগে বল বাকবদল করে।এরপরেও সেটি জালে জড়াতে পারতো।জড়ায়নি গোল পোস্টের কারণে।
প্রথমার্ধে গোল পোষ্ট যে শুধু রেড ডেভিলসদের বঞ্চিত করেছে তা নয় এভারটনের ও একটি আক্রমণ সফল পরিণতি পায়নি একই কারণে।৩১ মিনিটে দলটির মিডফিল্ডার টমাস ডেভিসের নেওয়া বা পায়ের শর্ট গোলপোস্টে লেগে ফিরে আসে। নিশ্চিত গোলটি আটকে যেতে দেখে এভারটন কোচ ল্যম্পার্ডের হতাশা ছিল দেখার মত।
তবে দ্বিতীয়ার্ধের ৬১ মিনিটে ম্যাচে এগিয়ে যেতে পারতো স্বাগতিকরা। এই সময় দলটির রক্ষণভাগের খেলোয়াড় কেনর কোডির করা গোলটি অফসাইডের কারণে বাতিল হয়ে যায়। দিকে গোল পেতে মরিয়া হয়ে ওঠে দুই দলই। একেবারে অন্তিম মুহূর্তে সালাহর নেওয়া শর্ট পিকফোর্ডের হাতে লেগে সেই গোলপোস্ট থেকেই ফিরে আসে।
এভারটন যে এই ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়তে পেরেছে তার সিংহভাগ কৃতিত্বই দলের গোলরক্ষক পিকফোর্ডের। তিনি লিভারপুলের ফিরমিনোকে তিনবার রুখে দিয়েছেন,ঠেকিয়েছেন নুনেজ-সালাহদের নিশ্চিত গোলও।
ছয় ম্যাচে দুই জয় আর তিন ড্র নিয়ে প্রিমিয়ার লিগ পয়েন্ট তালিকায় বর্তমানে পঞ্চম স্থানে আছে ইয়োহেন ক্লপের শিষ্যরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।