প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
নতুন নতুন ধারাবাহিকের আবির্ভাবে একের পর এক পুরনো ধারাবাহিকের বিদায় ঘণ্টা বেজেই চলেছে। বলা চলে, টেলিপাড়ায় যেন লাইন দিয়ে সিরিয়াল শেষ হয়েই চলেছে। গতকালই জানা গিয়েছে, শেষ হয়ে যাচ্ছে ‘খড়কুটো’। এছাড়াও ‘মন ফাগুন’, ‘উমা’রও বিদায় ঘণ্টা অনেকদিন আগেই বেজে গিয়েছে। তবে এবার এই তালিকায় নতুন সংযোজন হল, ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’-এর? শোনা যাচ্ছে, খুব শীঘ্রই নাকি উর্মি-সাত্যকির পথচলা শেষ হয়ে যাচ্ছে? এদিকে আবার দু-দিন আগেই সামনে এসেছে এই সিরিয়ালের নতুন প্রোমো। যা দেখে ঘুম উড়েছে ভক্তদের। কারণ প্রোমোতে, টুকাইবাবুর প্রাণসংশয় দেখা গিয়েছে। আর এই দেখেই ভক্তদের প্রাণ প্রায় ওষ্ঠাগত।
তখন থেকেই জল্পনা শুরু, সাত্যকির মৃত্যুর পরই হয়তো শেষ এই, ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিকের পথ চলা। কিন্তু এই সবের মাঝেই বুধবার রাতে দুম করে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিকের বর্তমান পরিচালক অয়ন সেনগুপ্ত লেখেন, ‘শেষ হল পথ চলা’। যা দেখে রীতিমতো মূর্ছা যাওয়ার জোগাড় ধারাবাহিকের ভক্তদের। তবে কী সত্যিই শেষ হচ্ছে, ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিক? আসল সত্যিটা ঠিক কী? তবে পরিচালক অয়ন সেনগুপ্তের মাথায়, এখুনি শেষ হচ্ছে না পথ যদি না শেষ হয়। ফ্যানেরা নিশ্চিন্তে থাকুন। আসলে পরিচালক নিজেই এই প্রোজেক্ট থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
প্রথম থেকে এই সিরিয়ালের নির্দেশক ছিলেন কৃষ বসু। কিন্তু গত মে মাসে এই সিরিয়াল পরিচালনার দায়িত্ব নেন অয়ন সেনগুপ্ত। তবে কেন তিনি ছেড়ে দিলেন তিনি এই সিরিয়াল? এই প্রসঙ্গে একটি বেসরকারি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পরিচালক বলেছেন, ‘সবকিছু তো একটা বোঝাপড়ার মধ্যে দিয়ে চলে। কিছু সমস্যা হয়েছিল, সেইজন্যই আমি সঙ্গে থাকতে পারলাম না। দেখুন নিজেরও তো একটা গুডউইলের ব্যাপার আছে। তাই আমি যেভাবে কাজটা করতে চাইছিলাম সে জায়গা থেকে সমস্যা হচ্ছিল।’ আপাতত লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশন থেকে ক’দিনের বিরতি নিচ্ছেন অয়ন সেনগুপ্ত। সুতরাং নতুন ক্যাপ্টেনের অপেক্ষায় এখন উর্মি-সাত্যকি-রিনিরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।