নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
১৯৮৬ সালে অস্ট্রেলেশিয়া কাপের ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হেরেছিল ভারত। সেই ম্যাচে হারের জ্বালা এখনও রয়েছে কপিলের। আগামী রোববার এশিয়া কাপে ভারত খেলবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে।
দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ না হওয়ায় এই ম্যাচ নিয়ে উত্তেজনা প্রতি দিনই বাড়ছে। তবে এর উল্টো প্রান্তে রয়েছেন ভারতের কপিলদেব। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ থাকলেই তাঁর মনে পড়ে যায় ৩৬ বছর আগের কথা। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সে বছর একটি ম্যাচে হারের কথা এখনও ভুলতে পারেন না তিনি।
অস্ট্রেলেশিয়া কাপের ফাইনালে শেষ বলে হেরে গিয়েছিল ভারত। চেতন শর্মার শেষ বলে ছয় মেরে পাকিস্তানকে জিতিয়েছিলেন জাভেদ মিয়াঁদাদ। ওই হারের অভিঘাত আগামী চার বছর ছিল বলে জানিয়েছেন কপিল। তাঁর নিজের মনে এখনও সেই হারের যন্ত্রণা রয়েছে।
একটি টিভি শোয়ে ওয়াসিম আক্রমের সঙ্গে কথা বলেছেন কপিল। আক্রম বলেন, “ওই ম্যাচে ভারত প্রায় ২৭০-এর দিকে এগোচ্ছিল। আচমকা তিনটে উইকেট পড়ে যাওয়ায় ২৪৫-এ আটকে যায়।”
এর পরেই তিনি বলতে শুরু করেন, “ভেবেছিলাম শেষ ওভারে ১২-১৩ রান আটকে দিতে পারব। সেই সময় ওই রান তোলা যথেষ্ট কঠিন কাজ ছিল। শেষ ওভার চেতনকেই বল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। আজও আমি মনে করি, ওর সে দিন কোনও ভুল ছিল না। শেষ বলে চার রান দরকার ছিল। ঠিক করেছিলাম লো ইয়র্কার দিতে হবে। আর কোনও বিকল্প ছিল না। ও নিজের সেরাটা দিয়েছিল, আমরাও তাই। কিন্তু লো ইয়র্কারের বদলে বলটা লো ফুলটস হয়ে গিয়েছিল। মিয়াঁদাদ ব্যাকফুট ঠিক রেখে দারুণ ভাবে মেরেছিল শটটা। ওই হার আগামী চার বছরের জন্য গোটা দলের আত্মবিশ্বাস ভেঙে দিয়েছিল।” সূত্র আনন্দবাজার
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।