পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সীমান্তজুড়ে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ভারী গোলাগুলির শব্দ ভাবিয়ে তুলেছে উখিয়া-টেকনাফের স্থানীয় অধিবাসীদের। গত কয়েকদিন থেকে এই গোলাগুলির শব্দ শোনা গেলেও গত রোববার রাত থেকে সোমবার সকাল ৭ টা পর্যন্ত অস্বাভাবিক গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে বলে জানিয়েছেন সীমান্তের লোকজন।
অনেকের মতে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে মিয়ানমারের আরাকন রাজ্যের লাখ লাখ রোহিঙ্গা মুসলমান সেনা নির্যাতনের মুখে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এই ঘটনায় সীমান্তে আবারো কোন শরণার্থী স্রোত সৃষ্টি হয় কিনা এই ভয়ে সীমান্তের লোকজন শঙ্কিত বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ এখনো আগের বোঝা বহন করে চলেছে। এখন মিয়ানমার থেকে আবারো শরণার্থী আসলে তা হবে অনেকটা “মরার উপর খাড়ার ঘা”। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যার কারণে সরকার ও সুচি পন্থীদের মাঝে সংঘর্ষে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে বলে অনেকের ধারণা।
টেকনাফ হোয়াইক্যং কাটাখালী এলাকার হারুন শিকদার জানান, রাতে ভারী গোলাগুলির আওয়াজের মধ্যেই কিছুটা ভীত হয়েই ঘুমাতে যাই, সকালেও ঘুম ভাঙ্গে একই শব্দে। উখিয়া থেকে আয়াজ রবি নামের এক সংবাদ কর্মী জানিয়েছেন একই কথা। তবে গত ৭ আগস্ট থেকে উখিয়া সোজা সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে এই গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়েছেন বলে জানান তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঘুংধুম এলাকার এক প্রত্যক্ষদর্শী তাদের ওই এলাকা সোজা মিয়ানমারে গোলাগুলির সময় বাংলাদেশ সীমান্তের অভ্যন্তরে এসে পড়া একটি গুলি তিনি চোখে দেখেছেন বলে জানান। তবে এ বিষয়ে দেশের দায়িত্বশীল কোন সংস্থা থেকে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।