পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কূটনৈতিক সংবাদাদাতা : বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের আদলে সামরিক সহযোগিতা চুক্তি করতে চাইছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবও দিয়েছে ওয়াশিংটন। আগামী ৫-৭ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার পঞ্চম প্রতিরক্ষা সংলাপে এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ভারতের সঙ্গে লজিস্টিকস এক্সচেঞ্জ মেমোরেন্ডাম অব এগ্রিমেন্ট শীর্ষক চুক্তি করে যুক্তরাষ্ট্র।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আসছে প্রতিরক্ষা সংলাপে দুই দেশের মধ্যে নিরাপত্তা, সামরিক সহযোগিতা, জল ও স্থল সীমান্ত নিরাপত্তা, শান্তিরক্ষী মিশন, সাইবার নিরাপত্তা প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা হবে। এছাড়া সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনের বিষয়ও বিশেষভাবে গুরুত্ব পাবে।
চুক্তির বিষয়টির কথা উল্লেখ করে গত সোমবার ডিক্যাব টকে ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট বলেন, যৌথ মতামতের ভিত্তিতে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের এজেন্ডা নির্থারণ করা হয়। দুই পক্ষই এজেন্ডা নির্ধারণের পূর্বে এ সংশ্লিষ্ট সব ধরনের তথ্য দিয়ে থাকে। আসছে প্রতিরক্ষা সংলাপে তেমনভাবে সামরিক লজিস্টিক সহযোগিতা দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে। দুই পক্ষ একমত হলে এ বিষয়ে চুক্তি সই হতে পারে।
এটি একতরফা সামরিক অভিযান সংক্রান্ত প্রতিরক্ষা চুক্তি নয়- জানিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত সাংবাদিকদের বলেন, এটি আসলে সহযোগিতা এবং লজিস্টিকস সাপোর্ট সংক্রান্ত চুক্তি। যার আওতায় বিভিন্ন ধরনের সামরিক অভিযান প্রশিক্ষণ করানো হয়।
তিনি আরো জানান, এ এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর বিভিন্ন জাহাজ আসে। তাদের জ্বালানী কিংবা খাবার সংগ্রহ করা বা অন্যান্য জাহাজে তৈরি আবর্জনা ফেলা বা এ ধরনের সেবার মূল্য নির্ধারণ বা পরিশোধের বিষয়টিও এ চুক্তির মাধ্যমে হতে পারে।
সূত্র জানায়, এ বছর ভারতের সঙ্গে সামরিক কৌশলগত চুক্তি সই করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যার আওতায় এ দুটি দেশ একে অন্যের সামরিক ঘাঁটি ও সম্পদ ব্যবহার করতে পারবে। তবে এ চুক্তির অধীনে ভারতে মার্কিন সেনাদের অবস্থান অনুমোদন দেয়া হবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।