পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘বৈশ্বিক মন্দায় অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা বেহেশতে আছি’- ভাইরাল বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘আপনারা সবাই আমারে খাইয়া (খেয়ে) ফেললেন’। রবিবার (১৪ আগস্ট) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঢাকা সফররত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ড. মোমেন।
মোমেন বলেন, আমরা অনেকের চেয়ে ভালো আছি। বলতে পারেন বেহেশতে আছি। এ কথা বলার পর আর যায় কোথায়! সবাই আমারে এক্কেরে....আমি তো ট্রু সেন্সে বেহশত বলিনি। কথার কথা। কিন্তু আপনারা সবাই আমারে খাইয়া ফেললেন। তিনি বলেন, এই হলো বাংলাদেশের মিডিয়ার স্বাধীনতা খর্ব। আমি কি মিডিয়ার স্বাধীনতা খর্ব করেছি? আফটার অল আই এম অ্যা পাবলিক ফিগার। নিশ্চয়ই আপনারা আমাকে ক্রিটিসাইজ করতে পারেন। আই ডোন্ট মাইন্ড। তবে আগামীতে সাবধান হতে হবে।
নিজেকে খোলামেলা মানুষ আখ্যা দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি খোলামেলা মানুষ। আমি শিক্ষক মানুষ। আমি যেটা মনে করি, সেটা খোলামেলা বলে ফেলি।’ পজিশনে থেকে ভালো কথা বলা দরকার বলেও মন্তব্য করেন ড. মোমেন। গত শুক্রবার (১২ আগস্ট) সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ক এক মতবিনিময় সভা শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, বৈশ্বিক মন্দায় অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষ ভালো আছে। আমরা সুখে আছি, বেহেশতে আছি। ওই বক্তব্য সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচিত হয়। অনেকে এতে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।