পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের সঙ্গে সউদী আরবের সামরিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়বে বলে প্রত্যাশা করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত সউদী রাষ্ট্রদূত এসসা ইউসেফ এসসা আল দুহাইলান। গতকাল বৃহস্পতিবার সউদী দূতাবাসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
সউদী রাষ্ট্রদূত বলেন, আগামীতে বাংলাদেশের সঙ্গে সউদী আরবের সামরিক সহযোগিতা বাড়বে বলে আশা করছি। এ লক্ষ্যে দু’দেশের মধ্যে সামরিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা নিয়ে সমঝোতা সইয়ের পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।
বৈশ্বিক জ্বালানি তেলের পরিস্থিতিতে সউদী আরব বাংলাদেশকে সহযোগিতা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমি বলতে পারবো না। এটা আমাদের মন্ত্রণালয় বলতে পারবে। আর বাংলাদেশে সউদী আরবের একটি প্রতিনিধি দল সফর করবে, তখন এনার্জি সহযোগিতা বিষয়ে আলোচনা হবে। সউদী রাষ্ট্রদূত বলেন, সউদী আরবে বাংলাদেশ থেকে আগের চেয়ে বেশি কর্মী যাচ্ছেন। এখন দূতাবাস থেকে আমরা প্রতিদিন ৫ থেকে ৮ হাজার ভিসা ইস্যু করছি।
তিনি বলেন, ওদয়ার্ল্ড এক্সপো ২০৩০ আয়োজনে সউদী আরবের প্রতি বাংলাদেশ সমর্থন দিয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সংবাদ সম্মেলনে বাদশা সালমান হিউম্যানিটারিয়ান এইড অ্যান্ড রিলিফ সেন্টারের কার্যক্রম তুলে ধরেন সউদী রাষ্ট্রদূত। এক প্রশ্নের উত্তরে সউদী রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে সউদীর সহায়তা কমেনি। সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রকল্পে এ পর্যন্ত ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি সহায়তা দিয়েছে সউদী আরব। প্রতি বছর এ সহায়তা বাড়ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে সউদী আরবের দীর্ঘ মেয়াদি ও শর্তহীন বন্ধুত্ব রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।