গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। দেশে নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। অবিলম্বে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। জ্বালানি তেল ও বিদ্যুৎ সঙ্কট নিরসনে বাস্তবমুখী উদ্যোগ নিতে হবে। কারাবন্দি নির্দোষ আলেম ওলামাদের দ্রুত মুক্তি দিতে হবে। শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ মুসলিম সমাজের উদ্যোগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। এর আগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেইট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করার চেষ্টা করা হলে পুলিশী বাধার মুখে তা’ পন্ড হয়ে যায়।
বাংলাদেশ মুসলিম সমাজের চেয়ারম্যান মাসুদ হোসেনের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি এনডিপি’র চেয়ারম্যান কে এম আবু তাহের, দেশপ্রেমিক নাগরিক পার্টির চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ শামীম, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান মাওলানা ওবায়দুল হক, নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. শামসুদ্দিন, ইসলামী ঐক্যজোটের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা শওকত আমিন, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান, এনডিএম’র সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান হিরা ও তাঁতী দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ড. কাজী মনিরুজ্জামান মনির।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার ২০০৮ সালে ১০ টাকা দরে চাল খাওয়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসে জনগণকে ধোকা দিয়েছে। বর্তমানে চালের কেজি ৭০ টাকা। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কুইক রেন্টাল পদ্ধতির নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে বিদ্যুৎ বিল বার বার বৃদ্ধি করে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা করতে পারেনি। বর্তমান সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।