পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুলিশকে আধুনিক করে সক্ষমতা বাড়াতে চাই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, পুলিশকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়। তাদের সঠিকভাবে প্রশিক্ষিত না করতে পারলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।
মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজে অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির ১৮তম বোর্ডসভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন, বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন ও বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের রেক্টর উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া সভায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব, ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশের রেক্টর ও বোর্ড সচিব খন্দকার গোলাম ফারুক সভা পরিচালনা করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলার ক্ষেত্রে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ সদস্যদের সক্ষমতা বাড়াতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে পুলিশ স্টাফ কলেজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
তিনি বলেন, জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশ পুলিশ যে ভূমিকা রেখেছে তা দেশে-বিদেশে অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছে।
পুলিশের প্রশিক্ষণের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ওপর গুরুত্বারোপ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুলিশকে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত করতে হবে।
সভায় জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আখতার হোসেন বলেন, পুলিশের প্রশিক্ষণের গুণগত উৎকর্ষ সাধনে সরকার নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ প্রশংসনীয় অবদান রাখছে।
আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, পুলিশ স্টাফ কলেজ শুধু পুলিশ বাহিনীর প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রেই নয়, জাতীয় প্রেক্ষিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আগামী দিনেও পুলিশ স্টাফ কলেজ এ ভূমিকা অব্যাহত রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। একই সঙ্গে পুলিশ স্টাফ কলেজের অগ্রযাত্রায় সার্বিক সমর্থন এবং সহযোগিতা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি ধন্যবাদ জানান তিনি।
পুলিশ স্টাফ কলেজের রেক্টর বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বাড়াতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।