মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বেশ কিছুদিন ধরেই মহাজাগতিক নানান রহস্যের সঙ্গে আমাদের আলাপ করিয়ে দিচ্ছে নাসা। নানা ছবি দিয়ে বাড়িয়ে তুলছে কৌতূহল ও বিস্ময়! সম্প্রতি নাসা একটি গ্রহের ছবি পোস্ট করেছে। যে সে সে গ্রহ নয়! রামধনু রঙের এক গ্রহ!
মহাকাশ সংস্থার সাম্প্রতিক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে এই রঙবেরঙের গ্রহটিকে দেখে তাজ্জব মানুষ! গ্রহের বিভিন্ন অঞ্চল বিভিন্ন রঙের। এই গ্রহ আসলে আমাদের খুব চেনা! চেনা প্লুটোই অচেনা রঙের ক্যানভাস হয়ে দেখা দিয়েছে। নিউ হরাইজনস বিজ্ঞানীরা গ্রহের নানা অঞ্চলগুলির মধ্যে অনেক সূক্ষ্ম রঙের পার্থক্য তুলে ধরতে এই ছবিটি তৈরি করেছেন। প্লুটোর পৃষ্ঠ জটিল, বৈচিত্র্যময়। কোথাও পাহাড়, কোথাও অজস্র উপত্যকা, নতুন, মসৃণ বরফের সমভূমির ঠিক পাশেই পুরনো গর্তযুক্ত জমি এবং এমনকি বায়ুর কার্যের ফলে গঠিত টিলাও রয়েছে।
২০০৬ সালের ১৯ জানুয়ারি উৎক্ষেপণ করা হয় এবং ছ’মাস ধরে এটি প্লুটো এবং ২০১৫ সালের গ্রীষ্মে এর উপগ্রহগুলির নিয়ে বিশদে অধ্যয়ন করে। মহাকাশযানটি দূরবর্তী সৌরজগতের অন্বেষণ চালিয়ে যাচ্ছে, কুইপার বেল্টের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এই মহাকাশযান,” জানিয়েছে মহাকাশ সংস্থা। তারা লিখিতভাবে ছবিটির বিস্তারিত বর্ণনাও করেছেন। “প্লুটোকে রামধনু রঙে দেখানো হয়েছে যা গ্রহের বিভিন্ন অঞ্চলকে আলাদা করে। গ্রহের বাম দিকটি বেশিরভাগই বেগুনি-নীল-সবুজ, ডান দিকটি শীর্ষে উজ্জ্বল হলুদ-সবুজ থেকে নীচের দিকে লাল কমলা রঙের হয়ে গিয়েছে,” পোস্ট করেছে নাসা।
নাসার ব্লগ অনুযায়ী, “প্লুটো একটি বামন গ্রহ যা কুইপার বেল্টে অবস্থিত। প্লুটো খুব ছোটো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্থের প্রায় অর্ধেক এবং এর বৃহত্তম উপগ্রহ চ্যারন প্লুটোর আকারের প্রায় অর্ধেক।”‘রামধনু গ্রহ’ দেখে স্বাভাবিকভাবেই বিস্মিত মানুষ। তাই ঝড়ের বেগে শেয়ার হয়েছে নাসার এই পোস্ট। কয়েক ঘণ্টায় সাড়ে ৭ লাখ মানুষ ‘লাইক’ করেছেন রামধনু প্লুটোকে। সূত্র: মিন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।