মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
গত শতাব্দীর আশির দশকে ‘অবোধ’ ছবির হাত ধরে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এরপর একের পর এক ছবির মাধ্যমে বলিউডের শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর তকমা জিতে নিয়েছেন।
বর্তমানে সিলভার স্ক্রিনে মাধুরীর সেভাবে আনাগোনা না থাকলেও, দাপট কিন্তু একটুও কমেনি। বরং দিন দিন তার গ্ল্যামার বাড়ছে। আর বাড়বে নাই বা কেন? মাধুরী দীক্ষিত এবং তার স্বামী ডা. শ্রীরাম মাধব নেনের অগাধ সম্পত্তি রয়েছে!
১৯৯৯ সালে ডা. নেনেকে বিয়ে করেছিলেন মাধুরী। দু’জনেই নিজেদের পেশায় প্রতিষ্ঠিত। ফলে তাদের সঞ্চয়ের পরিমাণ কম হওয়ার কথাও নয়। ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, মাধুরী দীক্ষিতের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
মাধুরী বর্তমানে ছবির সংখ্যা কমিয়েছেন ঠিকই। কিন্তু, প্রতি সিনেমার জন্য চার থেকে পাঁচ কোটি টাকা নেন অভিনেত্রী। এছাড়াও একাধিক ব্র্যান্ডের হয়ে বিজ্ঞাপন করেন মাধুরী। কখনও কখনও রিয়্যালিটি শোর বিচারকের আসনে বসেন। আবার কখনও অতিথি হিসেবে অংশ নেন।
ওয়েব ছবিতেও ডেবিউ করে ফেলেছেন। তাছাড়া বর্তমানে স্বামীর সঙ্গে একটি ইউটিউভ চ্যানেল চালান তিনি। সেখানে মাধুরী নিজেদের জীবন সম্পর্কে নিয়মিত আপডেটও দেন। ইউটিউভ থেকেও মোটা টাকা আয় করেন।
এদিকে ডা. শ্রীরাম মাধব নেনের সম্পত্তির পরিমাণও নেহাত কম নয়। আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্র্যাকটিস করতেন শ্রীরাম। তবে ২০১১ সালে ভারতে ফিরে আসেন। নিজের সম্পত্তির পরিমাণ নিয়ে প্রকাশ্যে কখনওই মুখ খোলেননি তিনি। তবে মুম্বাইয়ের বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যদিও মাধুরী বা তার স্বামী কখনওই বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করেননি।
মাধুরী দীক্ষিত এবং শ্রীরাম নেনের গ্যারাজে নামী ব্র্যান্ডের একাধিক গাড়ি রয়েছে। এছাড়া মুম্বাইয়ের লোখান্ডওয়ালা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডেনভারে তাদের বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, রিপাবলিক ওয়ার্ল্ড।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।