মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
‘অসংসদীয়’ শব্দ ঘিরে বিতর্কে সরগরম ভারতের জাতীয় রাজনীতি। নরেন্দ্র মোদি সরকারের নয়া ‘নির্দেশ’ নিয়ে গত বৃহস্পতিবারই টিপ্পনি কেটেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল এমপি মহুয়া মৈত্র। সংসদ কক্ষে ‘অসংসদীয়’ শব্দের বিকল্প হিসাবে কোন শব্দ ব্যবহার করা যাবে, তা নিয়ে এবার টুইট করে কেন্দ্রীয় সরকারকে একহাত নিলেন কৃষ্ণনগরের এই এমপি।
কটাক্ষের সুরে টুইটারে মহুয়া লিখেছেন, ‘অসংসদীয় শব্দের বিকল্প : নিষিদ্ধ শব্দ আইওয়াশ, বিকল্প শব্দ অমৃতকাল।’ অন্য একটি টুইটে মহুয়া লিখেছেন, ‘গোলি মারো সালোঁ কো’, ‘বুলডোজার’, ‘ঠোক দো’র মতো কয়েকটি শব্দ এখনও সংসদে ব্যবহার করা যাবে। ঘটনাচক্রে, এই শব্দগুলো বিভিন্ন সময়ে বিজেপি নেতাদের মুখে শুনেছে দেশের রাজনীতি।
অসংসদীয় শব্দ নিয়ে কেন্দ্রের নয়া নির্দেশকে কটাক্ষ করে ২০১৩ সালে লোকসভার তৎকালীন স্পিকার মীরা কুমারের বাচনভঙ্গির কায়দায় টুইটারে মহুয়া গত বৃহস্পতিবার লিখেছিলেন, ‘বৈঠ যাইয়ে, বৈঠ যাইয়ে... প্রেম সে বোলিয়ে (বসে পড়ুন, ভালবেসে বলুন)’। উল্লেখ্য, সংসদে হই-হট্টগোলের সময় এভাবেই লোকসভার সদস্যদের শান্ত করতে দেখা যেত তৎকালীন স্পিকার মীরা কুমারকে।
মহুয়া আরও লিখেছেন, ‘আসলে কী ভাবে ভারতকে ধ্বংস করছে বিজেপি, তার বর্ণনা দিতে গিয়ে বিরোধীরা যে শব্দ ব্যবহার করত, তা নিষিদ্ধ করেছে সরকার।’ অন্যদিকে, বিরোধীদের সমালোচনার মধ্যেই লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, কোনও শব্দই নিষিদ্ধ করা হয়নি।
তার কথায়, ‘এই শব্দের তালিকাটি আসলে অভিব্যক্তির সংকলন, যা কক্ষের নথি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।’ কিন্তু এরপরও এই ইস্যুতে বিরোধী স্বর থামছে না। সূত্র : হিন্দুস্থান টাইমস, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।