পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁও। অবহেলিত হলেও জেলার কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। যা দেশে বিদেশের মানুষের নজর কাড়ে। তারই একটি তিন বিঘা জমি জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে এশিয়ার এই বৃহত্তম সূর্যপুরী আমগাছ। এই আমগাছটি বালয়িাডাঙ্গী উপজলোর আমজানখোর ইউনিয়নের হরণিমারী সীমান্তে মণ্ডুমালা গ্রামে অবস্থতি। কালের নিরব সাক্ষী এই গাছটার ডালপালা দৈর্ঘ প্রায় ৯০ ফুট। গাছটার বয়স ২৮০ বছররে কম নয় বলে স্থানীয়রা জানান।
বৃহৎ এই আমগাছটি প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে দেখার জন্য ছুটে আসছনে দর্শনার্থীরা। বিভিন্নভাবে তুলছেন ছবি। এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসন বলছে, এ আমগাছটি যেহেতেু ব্যক্তিমালিকাধীন তারা চাইলে সেখানে পিকনিক স্পট, রেস্ট হাউজ ও রেস্টুরেন্ট তৈরি করতে পারেন। আমাদের পক্ষ থেকে তাদরেকে একটি প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে। এই আম গাছটিকে ২০১০ সালে মন্ত্রী সভায় দেশের জাতীয় বৃক্ষের র্মযাদা দেওয়াা হয়েছে। বহু বছর বাঁচে আম গাছ । কিছু প্রজাতি তো ৩০০ বছর বয়সেও ফলবতী হতে পারে।
বগুড়া থেকে আমগাছটি দেখতে লাবিব হাসান নামে এক দর্শর্নাথী বলনে, বিভিন্নি সংবাদ মাধ্যমে অনকে দিন আগইে জানতে পারি যে এ জেলায় সবচেয়ে বড় আমগাছটি আছ। আজকে নিজ চোখে দেখা হলো।
ঢাকা থেকে আসা সুমি আক্তার বলেন, আমি ১৮ঘন্টা র্জানি করে এসিেছ। আমি একটি ভিডিও দেখেছেলিাম বালীয়াডাঙ্গীতে একটি বড় আমগাছ আছে। আজকে নিজরে চোখে দেখে আমি বিমোহিত হয়েছি। আনন্দের সঙ্গে বলতে চাই যে, আমরা যারা অনকে দূর থেকে দেখতে আসি, এতদূর থেকে আসার পর অবশ্যই বিশ্রাম ও খাবারের প্রয়োজন। কিন্তু এখানে সেটির ভাল কোন ব্যবস্থা নেই। এখানে একটি রেস্ট হাউজ, ভালো মানের রেস্টুরন্ট এবং একটি মানসম্মত ওয়াশরুম জরুরি।
মালিকপক্ষরে একজন মোল্লা সাহবে বলনে, এখানে জমরি খাজনা, সরকারি ট্যাক্সরে কারণে ভিতরে র্দশর্নাথী প্রবশে বাবদ ২০ টাকা নেওয়া হয়। এখানে বিধিনিষিধে দেওয়া হলওে মানুষ মানে না। গত বছর ৫০ মণ আম পেয়েিেছ। এ বছর আরো বেশি পাব আশা করি। সূর্যপুরী জাতরে এই আম গাছের আম কেজি র্সবনিম্ন ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। সে হিসাবে ৮০ থেেক ১০০ মণ আম ২ লাখ টাকার বেশি বিক্রি করা যাবে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানান, আমগাছের চারা থেকে পাশে কয়কেটি গাছ লাগানো হয়েছিলো। ১৫ বছর পর সেই গাছগুলো একইভাবে ডালপালা মাটির দিকে নুয়ে পড়ছে। তারা চান গাছটি সংরক্ষণ করতে উদ্যোগ নিক সরকার। গাছটি ঘিরে একটি র্পযটন কেন্দ্র গড়ে তোলার স্বপ্নও দেখেনে ওই এলাকার মানুষজন।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহা. যোবায়ের হোসনে বলেন, জায়গাটিতে র্পযটনকেন্দ্র গড়ে তোলার পরকিল্পনা চলমান আছে। জেলা বন র্কাযালয়ের সহকারী বন সংরক্ষক মোহাম্মদ সোহেল রানা বলনে, শতর্বষী এ আম গাছটি সংরক্ষণ ও রক্ষণাবক্ষেণে যাতে বন বিভাগ উদ্যোগ নেয়, র্ঊধ্বতন র্কমর্কতাদের সাথে পরার্মশ করবো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।