মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
নিউইয়র্কের একটি রেস্তোরাঁয় বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের একটি প্লেট ২০০ ডলারে (বাংলাদেশি প্রায় ১৮ হাজার ৮শ’ টাকা) বিক্রি হয়। গত বুধবার ছিল ‘ন্যাশনাল ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ডে’ এবং নিউইয়র্কের একটি রেস্তোরাঁ এ দিনটি উদযাপনে কোনো কসরত রাখেনি।
নিউইয়র্কের সেরেন্ডিপিটি ৩ নামের একটি রেস্তোরাঁ এখন পর্যন্ত তৈরি সবচেয়ে দামি ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছে। সবচেয়ে দামি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ডিশের নাম ‘ক্রিমি ডেলা ক্রিমি পমেস ফ্রাইটস’। শুধু এ খাবারটির নামই চমকপ্রদ নয়, বরং এক প্লেটের দাম ২০০ ডলার যা জেনে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা হতবাক হয়ে গেছেন।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তার অফিসিয়াল সোশ্যাল মিডিয়া পৃষ্ঠায় খবরটি ঘোষণা করেছে। তারা একটি ভিডিও শেয়ার করেছে, কেন এটি সবচেয়ে সুস্বাদু এবং সবচেয়ে ব্যয়বহুল ফ্রেঞ্চ ফ্রাই।
মনে স্বভাবতই প্রশ্ন জাগতে পারে, ২০০ ডলারের ফ্রেঞ্চ ফ্রাইতে বিশেষ কী আছে? বিশেষ এ খাবারটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে দামি ও উন্নতমানের আলু। ভিনটেজ ২০০৬ শ্যাম্পেন, জি লো ব্ল্যাঙ্ক ফ্রেঞ্চ শ্যাম্পেন ভিনিগার, ট্রাফল সল্ট, ট্রাফল অয়েল, স্পেশাল পনির ও বাটারের পাশাপাশি ২৩ ক্যারেট এডিবল সোনার ডাস্টিং। এসব মিলিয়েই প্রস্তুত করা হয় গোল্ডেন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই।
অন্যদিকে, রেস্তোরাঁটি ঘোষণা করেছিল যে, ১৩ জুলাই ‘জাতীয় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই দিবসে’ তাদের মেনুতে ২০০ ডলারের এ আশ্চর্যজনক ফ্রেঞ্চ ফ্রাই যোগ করা হবে।
মজার ব্যাপার হল, এ রেস্তোরাঁ শুধুমাত্র ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের জন্যেই নয়, ডেজার্টের জন্যেও বিখ্যাত। এখানে সবচেয়ে দামি ডেজার্টও পরিবেশন করা হয়, যার দাম ২৫,০০০ ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি সাড়ে ২৩ লাখ টাকা। স্বাদের চেয়েও বেশি করে এ সব খাবার এদের অনন্য দামের জন্যই যেন তুমুল পরিচিতি পেয়েছে! সূত্র : জং নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।