মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
লুহানস্ক মুক্ত করার পরে এবার ডোনেৎস্ক অঞ্চলের অধিকৃত শহরগুলো মুক্ত করতে রুশ বাহিনীর সাথে অভিযান শুরু করেছে ডিপিআর সেনা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বন্দর শহর মাইকোলাইভ ও ক্রামতোর্স্ক।
‘শক্তিশালী বিস্ফোরণ’ আবার বন্দর শহর মাইকোলাইভকে কেঁপে উঠেছে, সেখানকার মেয়র আলেকজান্ডার সেনকেভিচ টেলিগ্রামে বলেছেন, ‘বিমান সতর্কতা অব্যাহত রয়েছে। আমি সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকতে বলেছি।’ বিস্ফোরণগুলি সোশ্যাল মিডিয়াতে বাসিন্দাদের দ্বারা রিপোর্ট করা হয়েছে, মোট আটটি বিস্ফোরণ পর্যন্ত গণনা করা হয়েছে৷
রাশিয়ান বাহিনী কয়েক দিন ধরে মাইকোলাইভকে টার্গেট করেছে। বুধবার এই অঞ্চলে গোলাবর্ষণে কমপক্ষে পাঁচজন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে এবং একটি হাসপাতাল এবং বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে দাবি করেছে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের উপপ্রধান কিরিলো টিমোশেঙ্কো।
এদিকে, বৃহস্পতিবার সকালে ডোনেৎস্ক অঞ্চলের ক্রামতোর্স্ক শহরে একটি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানে বলে সেখানকার মেয়র ওলেক্সান্ডার গনচারেঙ্কো একটি ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটি একটি বিরক্তিকর সকাল হয়েছে। ক্রামতোর্স্কের শিল্প অঞ্চল জুড়ে বিমান ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। শহরের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ বিভ্রাট রয়েছে। বিপদ শেষ হয়নি, আশ্রয় নিন!’
লুহানস্ক মুক্ত করার পর রুশ বাহিনী ডোনেৎস্ক অঞ্চলের দিকে মনোযোগ সরিয়ে নেয়ায় ক্রামতোর্স্ক গত সপ্তাহে মারাত্মক গোলাবর্ষণের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে। বিশ্লেষকরা বলেছেন যে, ডনবাস নিয়ন্ত্রণের বিস্তৃত লক্ষ্যে রাশিয়ার পরবর্তী মূল লক্ষ্য ক্রামতোর্স্ক এবং প্রতিবেশী শহর স্লোভিয়ানস্ক দখল করা।
ইউক্রেন সঙ্কট বিশ্ব অর্থনীতির জন্য ‘সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ’
মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন বলেছেন যে, ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতির জন্য ‘সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ’ তৈরি করেছে। ইন্দোনেশিয়ায় জি২০ মন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনার আগে বালি রিসোর্ট দ্বীপে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আজকে আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ রাশিয়া থেকে এসেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই তার (প্রেসিডেন্ট পুতিনের) যুদ্ধের অর্থনৈতিক ও মানবিক পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট দৃষ্টি দিতে হবে।’ সূত্র: আল-জাজিরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।