নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
উইন্ডিজ সফরে টেস্টের পর টি-টোয়েন্টিতেও হোয়াটওয়াশ বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টির যুগে ব্যাটসম্যানদের পেশিশক্তিই অনেক ক্ষেত্রে ম্যাচের ব্যবধান গড়ে দেয়। অনেকেই আবার বিপক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন, পেশিশক্তি মুখ্য নয়। তাদের ভাষায় স্কিল আর টেকনিক দিয়েই বড় বড় ছক্কা হাঁকানো যায়।
তবে বাংলাদেশ দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান লিটন দাস মনে করেন, টি-টোয়েন্টিতে পাওয়ার হিটিংয়ের ভূমিকা ঢের। যেখানে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার রাতে শেষ টি-টোয়েন্টি হারের পর লিটন বলেন, ‘ভালো ভালো দল থেকে আমরা পিছিয়ে টি-টোয়েন্টিতে। আমাদের অনেক কাজ করার আছে। আমরা পাওয়ার ক্রিকেট খেলতে পারি না। টি-টোয়েন্টি অনেকে বলে স্কিলের খেলা, অনেকেই বলে টেকনিক-ট্যাকটিকসের খেলা। আমার কাছে মনে হয় পাওয়ার হিটিংটা খুব দরকার পড়ে। আমার মনে হয় এই জিনিসটাতে আমরা অনেক পিছিয়ে।’
তবে শেষ ম্যাচে বৃহস্পতিবার ১৬৪ রানের লক্ষ্য দিয়েও ৫ উইকেটে হেরেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। যেখানে কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে বোলারদের নখদন্তহীন বোলিংকে। তবে লিটন দুষছেন ব্যাটসম্যানদের। পাওয়ার হিটিং আর বড় ছয় মারতে না পারার আক্ষেপে পুড়ছেন।
লিটন বলছিলেন, ‘আজকের ম্যাচে হয়তোবা আমাদের বোলারদের প্রয়োগে একটু সমস্যা ছিল। সব বোলার নিজেদের প্রয়োগ ঠিকঠাক করতে পারেনি। আর ওদেরকে ক্রেডিট দিতে হবে যেভাবে ব্যাটিং করেছে পুরান এবং মায়ার্স। খুব ভালো ভালো বলেও ওরা মেরেছে। এই জিনিসটা ওদের প্লাস পয়েন্ট যে ওরা পাওয়ার ক্রিকেট খেলে, আমরা খেলতে পারি না। আমার মনে হয় এই জিনিসটা কাজ করেছে বোলারদের মাথায় যে একটু ১৯-২০ হলেই মেরে দিতে পারে।’
সঙ্গে যোগ করেন লিটন, ‘তারা জেনেটিক্যালি অনেক পাওয়ারফুল, যেটা আমি না বা আমাদের টিমের কেউই না। তারা চাইলে বড় গ্রাউন্ডসের ওপর দিয়ে ছয় মেরে দিতে পারে যেটা আমি বা আমাদের টিমের কেউই ক্যাপাবল না। আমরা সব সময় চেষ্টা করি চার মারার জন্য। আপনারা দেখবেন, আমাদের কিন্তু চারই বেশি হয়। ওরা ছয় বেশি মারে। এই পার্থক্যটা সবসময় থাকে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।